পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবুল মনছুর বলেছেন, কুরআন-সুন্নাহ, ইসলামি তাহজিব-তামাদ্দুন, ইসলামি হিকমাত বিশ্বব্যাপী তবলীগ ও এশায়াত করার জন্য এমন মাদরাসা মুসলিম বিশ্বের জন্য হযরত নূহ (আ.) এর সফীনার মত। কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম (রহ.) প্রতিষ্ঠিত আল ফজল মুনিরী গাউছুল আজম তাহফিজুল কোরআন মাদরাসার দ্বীনি শিক্ষার জগতে একটি আধুনিক প্রতিষ্ঠান। যা দিন দিন উন্নয়নের একেক ধাপ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে মাদরাসা সারা বিশে^ খ্যাতি অর্জন করবে। তিনি গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি দাঁতমারায় ঐতিহ্যবাহী আল ফজল মুনিরী গাউছুল আজম তাহফিজুল কোরআন সালানা জলসায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
জলসায় উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ২নং দাঁতমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন আলহাজ জানে আলম। নাজিরহাট কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে জলসায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ৩নং নারায়ণহাট ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর মাহমুদ, ১নং বাগান বাজার ইউপি চেয়ারম্যান ডা. মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সাজু, অধ্যাপক মিজানুর রহমান, আলহাজ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, অধ্যাপক অলি আহাদ চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আলিমুদ্দিন সাহেব, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ সরওয়ার কামাল চৌধুরী, আলহাজ তাজুল ইসলাম সওদাগর, কাজী গোলামুর রহমান, মাওলানা শফিউল ইসলাম, হাজী তাজুল ইসলাম, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
বক্তব্য রাখেন- মাওলানা সেকান্দর আলী, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, মাওলানা মুহাম্মদ জসীম উদ্দীন নূরী, মাওলানা শাহাদাত হোসেন প্রমূখ। এছাড়াও বহু উলমায়ে কেরাম, শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন। জলসা শেষে মিলাদ-কিয়াম-মুনাজাতে মাদরাসার উত্তোরোত্তর উন্নতি ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক কাগতিয়ার গাউছুল আজমের ফুয়ুজাত কামনা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।