পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ডোনাল্ড ট্রাম্প পরমাণু বোমার নাগাল পেলে অনেক বেশি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবেন বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল সিনিয়র গবেষক। এই গবেষকদলের সবাই দেশটির বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা। সম্প্রতি খোলা এক চিঠিতে তারা নিজেদের এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, কেবল প্রেসিডেন্টই পরমাণু বোমা হামলার আদেশ দেয়ার ক্ষমতা রাখেন। আর একবার সেই আদেশ জারি হলে তা কেউ অমান্য করতে পারে না। চিঠিতে বলা হয়, অযৌক্তিক বা হঠকারী সিদ্ধান্ত নিলে বা প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তহীনতা ধ্বংসাত্মক হতে পারে মানবজাতির জন্য। ফলে ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনোভাবেই দেশের প্রধান হতে পারেন না। নিউক্লিয়ার কোডের দায়িত্ব ট্রাম্পের মতো ব্যক্তিত্বের হাতে কোনোভাবেই ছাড়া যেতে পারে না। ট্রাম্পের আঙুল যেন কোনোভাবেই পরমাণু অস্ত্রের লাল বোতাম পর্যন্ত না পৌঁছায়, তা নিশ্চিত করতেই এই খোলা চিঠি লেখেন তারা।
গবেষকদের চিঠিতে ট্রাম্পের ত্রুটিগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, নিজের নির্বাচনী প্রচারের সময় ট্রাম্পবিরোধীদের তো বটেই, নিজের দলের লোকদেরও আক্রমণ করেছেন। তিনি একজন বদমেজাজি ও সহজেই উত্তেজিত হয়ে যান। তাই তার হাতে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক সরঞ্জামের দায়িত্ব সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে না বলে মন্তব্য করেন তারা। এদিকে, ট্রাম্পের বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রকাশের অনুমোদন দিয়েছেন জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। গত শুক্রবার প্রতিষ্ঠানটির সম্পাদকীয় নীতিতে এ সংক্রান্ত কিছু পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেয়া হয়। এর মাধ্যমে ট্রাম্পের মুসলিমবিরোধী, নারীবিদ্বেষী ও অন্যান্য আক্রমণাত্মক পোস্ট সরিয়ে না নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল ফেসবুক। অর্থাৎ, এগুলো ফেসবুকের বিদ্বেষবিরোধী নীতির আওতায় আর পড়ছে না। রয়টার্স, দ্য গার্ডিয়ান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।