পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাঠকপ্রিয় ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের ২৬০টি বই এবং ‘কুয়াশা’ সিরিজের ৫০ বইয়ের লেখক স্বত্ব নিয়ে দায়েরকৃত মামলার রায় আগামি সোমবার। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম এবং বিচারপতি মো.ইকবাল কবিরের ডিভিশন বেঞ্চ আদেশের এ তারিখ ধার্য করেন। এর আগে সিরিজভুক্ত বইগুলোর মালিকানা স্বত্ব শেখ আব্দুল হাকিমকে দিয়েছিলো বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস। এ সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হলে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদেশের এ তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ধার্য করেন আদালত।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ বি এম হামিদুল মিসবাহ। কপিরাইট অফিসের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান ও ইফতাবুল কামাল অয়ন। সরকারপক্ষে শুনানি করেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নাসিম ইসলাম রাজু।
]উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই শেখ আব্দুল হাকিম ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের ২৬০টি এবং ‘কুয়াশা’ সিরিজের ৫০টি বইয়ের লেখক হিসেবে স্বত্ব বা মালিকানা দাবি করেন। সেবা প্রকাশনীর মারিক কাজী আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ কপিরাইট আইনের ৭১ ও ৮৯ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ বাংলাদেশ কপিরাইট অফিসে দাখিল করেন। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আইনি লড়াই শেষে গত বছরের ১৪ জুন বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস শেখ আবদুল হাকিমের পক্ষে সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এ সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে লেখক কাজী আনোয়ার হোসেন রিট করেন। রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়ে রুল জারি করেন। সংস্কৃতি সচিব, কপিরাইট অফিস, রেজিস্ট্রার অব কপিরাইটস এবং কপিরাইট বোর্ড রুলের জবাব দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।