পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহাকাশে হেঁটে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের একটি অ্যানটেনার পরিবর্তন করলেন দুই নভোচারী। গত বৃহস্পতিবার প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টার চেষ্টায় কাজটি করেছেন তারা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, যে দুই নভোচারী অ্যানটেনার পরিবর্তনে কাজ করেছেন, তারা হলেন, থমাস মার্শবার্ন ও কায়লা ব্যারন।
নাসা বলেছে, খানিকটা ঝুঁকি নিয়ে এই অভিযান সম্পন্ন করা হয়েছে। কারণ, সপ্তাহখানেক আগে রাশিয়া মহাকাশে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছিল। এর ধ্বংসাবশেষ কক্ষপথে ছিল। ৬১ বছর বয়সী থমাস মার্শবার্নের জন্য মহাকাশে হাঁটার ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও তিনি চারবার মহাকাশে হেঁটেছেন। তিনি পেশায় চিকিৎসক। এরপর দুটি কক্ষপথ ভ্রমণে তিনি ফ্লাইট সার্জন ছিলেন। তবে ৩৪ বছর বয়সী ব্যারনের কাছে মহাকাশে হাঁটার অভিজ্ঞতা এটাই প্রথম। তিনি ছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর সাবমেরিন অফিসার। অভিযান শেষে ব্যারন বলেছেন, অভিজ্ঞতাটা ছিল অসাধারণ।
নাসার এই অভিযানের মধ্য দিয়ে একটি এস-ব্যান্ড রেডিও কমিউনিকেশন অ্যানটেনা পরিবর্তন করা হয়। এটির বয়স ২০ বছরের বেশি। যে অ্যানটেনা নতুন করে স্থাপন করা হয়েছে, সেটি মহাকাশ স্টেশনেই ছিল। যোগাযোগসংক্রান্ত যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা আর থাকবে না নতুন অ্যানটেনা স্থাপনের ফলে। কাজটি করার জন্য মহাকাশ স্টেশনে গিয়েছিলেন চারজন। বাকি দুজনের একজন হলেন ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ম্যাথিয়াস মওরার। তিনি জার্মানির নভোচারী। আরেকজন হলেন নাসার রাজা চারি।
এই চারজন গত ১১ নভেম্বর সেখানে গিয়েছিলেন। তাদের জন্য বাহন ছিল স্পেসএক্স ক্রু ড্রাগন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। কিন্তু এর চারদিন পর স্যাটেলাইটবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় রাশিয়া। এ নিয়ে কোনো সতর্কবার্তা দেয়া হয়নি। ফলে অভিযান পিছিয়ে যায় নাসার নভোচারীদের। এরপর বৃহস্পতিবার সেই অভিযান পরিচালনা করা হলো। সূত্র : রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।