পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গণের কলা-কুশলীদের সরব ভূমিকা অপরিহার্য। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে কোস্টাল জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ আয়োজিত এক সেমিনার এবং অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে সাঁকো টেলিফিল্ম কর্তৃক ১২তম সাঁকো টেলিফিল্ম মিউজিক অ্যাওয়ার্ড প্রদান পৃথক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
এসব অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রোকন-উদ-দৌলা, বীরমুক্তিযোদ্ধা এস.এম ফরিদ উদ্দিন, সফু মিয়া সরকার, সাংবাদিক নেতা আতাউল্লাহ খান, চলচ্চিত্র নির্মাতা সৈয়দ আলী আহসান লিটন, ফখরুজ্জামান মিল্লাত প্রমুখ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যে সমাজে জ্ঞানী-গুণীজনের কদর নেই, সে সমাজে জ্ঞানী-গুণীজনের জন্ম হয় না। বর্তমান সরকার দেশের সাহিত্য, সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও বিজ্ঞান চর্চায় বিশেষভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। তিনি এ কার্যক্রমকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৃষ্টিশীল ও আলোকিত মানুষ সৃষ্টি করতে সামাজিক-স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে আরো সমন্বিত ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
পরে প্রতিমন্ত্রী সমাজের আলোকিত মানুষের মাঝে সিজেএফবি পিস এ্যাওয়ার্ড এবং সাঁকো টেলিফিল্ম আয়োজিত দেশবরেণ্য সংগীত ও নৃত্যশিল্পী, সুরকার, গীতিকার, বিনোদন সাংবাদিকসহ সংগীত অঙ্গনের গুণীজনদের সম্মাননা পদক প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রীকেও পল্লী উন্নয়ন পদক দেওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।