পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার
আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনের নিরাপত্তায় ১০ হাজার পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক। গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলনের মঞ্চ এলাকা ও সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঘুরে দেখে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি। আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক বলেন, পোষাক পড়া পুলিশসহ সাদা পোশাকের পুলিশও সম্মেলনস্থলে দায়িত্ব পালন করবে। মোট দশ হাজার পুলিশ সদস্য এখানের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। পুরো এলাকা সিসি টিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। শতাধিক সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
আইজিপি বলেন, যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলাকে মাথায় রেখে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সম্মেলনের দুদিনে বিভিন্ন সড়কে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা মাথায় রেখে শুধু ভিআইপি চলাচলের আগে-পিছে সংশ্লিষ্ট সড়কগুলো বন্ধ রাখা হবে। অন্য সময়ে রাজধানীর সড়কগুলো বাধাহীন থাকবে বলে জানান তিনি।
আইজিপি বলেন, বাইরে থেকে এখানে আসার জন্য যতগুলো পথ আছে, প্রতিটি পথে আমাদের পুলিশের তল্লাশি ব্যবস্থা থাকবে। আমাদের গোয়েন্দা পুলিশ থাকবে। সাদা পোশাকে পুলিশ থাকবে। এটাকে নিরাপদ করার জন্য যা যা করা দরকার, সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এখানে বিদেশি মেহমানদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। ১৫টি দেশের ৫২ জন বিদেশি মেহমান আসবেন। তারা এখানে থাকবেন। কে, কোন পথ দিয়ে প্রবেশ করবেন, তার দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দলীয়ভাবে জানানো হয়েছে, পুলিশের নোটিফিকেশনের মাধ্যমেও জানানো হয়েছে। প্রবেশ নিয়ে যাতে বিভ্রান্তির সৃষ্টি না হয়।
সম্মেলনের সময় আওয়ামী লীগের নিজস্ব অন্তঃকোন্দলের মাধ্যমে কোনও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হলে তা কীভাবে মোকাবিলা করবে পুলিশ? এমন প্রশ্নের জবাবে পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ‘আমি এ ধরণের ঘটনা আশা করি না। আওয়ামী লীগের নিজস্ব একটি শৃঙ্খলা কমিটি আছে। আমাদের সঙ্গে তাদের সমন্বয় রয়েছে। কোনও রকম বিশৃঙ্খলা, কোনও রকম সমস্যার সৃষ্টি হয় সঙ্গে সঙ্গে শৃঙ্খলা কমিটিকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলব। তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা প্রতিটি গেটে ও এলাকায় পুলিশের সঙ্গে থাকবে। আমি আশা করি না এখানে কোনও ধরণের সমস্যা সৃষ্টি হবে। এখানে অনেক প্রবীণ নেতা রয়েছেন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, ‘দোয়েল চত্বর, শাহাবাগ ও মৎস্য ভবন এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় থাকবে। তিনটি কন্ট্রোল রুম থেকে তা মনিটর করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।