পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আঞ্চলিক সহযোগিতা দ্রুত উন্নয়নের অন্যতম নিয়ামক। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সাথে বাংলাদেশ গভীর সম্পর্ক বজায় রেখে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।
ভারত যে ক্রস-বর্ডার বিদ্যুৎ বাণিজ্য নীতিমালা করতে যাচ্ছে সেখানে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ভারতের যে কোন কোম্পানি হতে বিদ্যুৎ ক্রয় করতে পারবে। ভুটান বা নেপাল হতে পানিবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টিও অনেক দূর এগিয়েছে। তুর্কেমেনিস্তান-পাকিস্তান-আফগানিস্তান-ভারত বা চীন-মায়ানমার-ভারত গ্যাস নেটওয়ার্কে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ সময়ের ব্যাপারমাত্র।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল (শুক্রবার) ঢাকায় রেডিসন হোটেলে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর পলিসি, এডভোকেসি এন্ড গভার্নেস (আইপেগ) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ইনস্টিটিউট যৌথভাবে আয়োজিত কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ২ দিনব্যাপী এই কর্মশালায় সার্কভুক্ত ৮টি দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সংশ্লিষ্ট ৩০ জন সরকারি কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অন্যতম গতিশীল অর্থনৈতিক অঞ্চল বিধায় দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের একটি আঞ্চলিক বাজার সৃষ্টির মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় এ চাহিদা অনেকটা দ্রুত পূরণ করা সম্ভব হবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান বলেছেন, আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করা গেলে ভোক্তারা সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাবে। এই ধরনের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আঞ্চলিক সহযোগিতা থেকে বড় দেশগুলোর তুলনায় ছোট দেশগুলো বেশি উপকৃত হয়।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ইনস্টিটিউট-এর ডীন নায়োকী ইয়োশিনো। উক্ত অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উপর আইপেগ কর্তৃক প্রকাশিত বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
আইপেগ-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ মুনীর খসরুর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মাঝে উক্ত অনুষ্ঠানে ইউনাইটেড গ্রুপের বিদ্যুৎ বিভাগের চেয়ারম্যান জেনারেল মোঃ আবদুল মুবীন বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।