Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে

৩১তলা বঙ্গবন্ধু মিডিয়া কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ২১ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের আরো দায়িত্বের সঙ্গে কার্য সম্পাদনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আপনি সুবিধা ভোগ করবেন অথচ দায়িত্ব পালন করবেন না, এটা হতে পারে না। দেশের প্রতি সকলের একটা দায়িত্ব থাকে, কর্তব্য থাকে। সমাজের প্রতি দায়িত্ব থাকে, কর্তব্য থাকে। সেই দায়িত্বটাও পালন করতে হয়।
প্রধানমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে নতুন ভবন ৩১তলা বঙ্গবন্ধু মিডিয়া কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন। দিনটি জাতীয় প্রেসক্লাবের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহাম্মদ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, প্রধানমন্ত্রীর মিডিয়া উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, এডিটরস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার এবং প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি (বিএফইউজে) মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সম্পাদক এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য ইতোমধ্যে অষ্টম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করা হয়েছে। পরবর্তী ওয়েজ বোর্ড নিয়ে সাংবাদিকদের দাবি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে তো যিনি মালিক, তিনিই হয়ে যান সম্পাদক। মালিক সম্পাদক হলে সাংবাদিকতার সুযোগটা সেখানে মাঝে মাঝে একটু বাধাগ্রস্ত হয়, তাতে কোনো সন্দেহ নাই। যে কারণে আমি সব সময় বলে থাকি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না সাংবাদিকতার স্বাধীনতা।
দেশে সংবাদ মাধ্যমগুলোর স্বাধীনতা নেই বলে সমালোচকদের অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি আসলে সাংবাদিকতার স্বাধীনতা। সেই স্বাধীনতা যদি নাই থাকবে, তাহলে তাদের অভিযোগের কথা কীভাবে প্রকাশ হচ্ছে, সেই প্রশ্ন তোলেন সরকার প্রধান।
তিনি বলেন, সারাদেশে প্রতিদিন সাড়ে সাতশ’ পত্রিকা প্রকাশিত হওয়ার পাশাপাশি ২৪টি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল কাজ করছে। অনুমতি চেয়েছে আরও ৪৪টি। ওখানে যারা টক শোতে কথা বলছেন, কেউ তাদের কথা শুনলে বলতে পারবেন যে, সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নেই?
প্রযুক্তির পরিবর্তনে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের বিস্তার এবং পাঠোভ্যাস বদলে যাওয়ার কথাও অনুষ্ঠানে তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। আমরা যারা আছি, সকালে এক কাপ চা আর পত্রিকা যে কত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের ছেলে-মেয়েদের কিন্তু ট্যাবেই সব দেখে আর পড়ে।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকারের গৃহিত বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার গঠনের পর থেকেই কিভাবে সাংবাদিকদের সহযোগিতা করা যায় সেই প্রচেষ্টা আমাদের রয়েছে। সেই ’৯৬ সাল থেকেই সে প্রচেষ্টা করে যাচ্ছি। এজন্য সাংবাদিকদের কল্যাণে অনেকগুলো আইন আমরা করেছি। তথ্য অধিকার আইন আমরা করে দিয়েছি। তথ্য কমিশন করে দিয়েছি। সিড মানি দিয়ে সাংবাদিকদের জন্য কল্যাণ টাস্ট আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এভাবে ১৮টি আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন ও সংস্কার আমরা করে দিয়েছি।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এমন একটি সংগঠন যে সংগঠন গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য একদম তৃণমূল থেকে এই সংগঠনটা গড়ে উঠেছে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগ সরকারে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্ভাগ্য হল এমন কিছু দলের সঙ্গে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয় যে দলগুলো মাটি ও মানুষের মধ্য থেকে গড়ে ওঠেনি। তারা সৃষ্টি হয়েছে- কোন একদিন আমরা টেলিভিশন খুলে দেখতে পেলাম কেউ একজন ঘোষণা দিচ্ছেন, আজ থেকে আমি রাষ্ট্রপতি হলাম। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল এবং মার্শাল ল’ দিয়ে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা। পচাত্তরে জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে এদেশে এভাবেই হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের আর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের রাজনীতি চলেছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতায় এসেই তারা (স্বৈরশাসকেরা) প্রথম বক্তৃতায় বলে, তারা কোন রাজনৈতিক উচ্চাভিলাস নিয়ে আসেনি বরং দেশটা সঠিকভাবে চলছে না, সেটাকে সঠিকভাবে চালাতেই তারা ক্ষমতায় এসেছে। এরপর তারা রাজনীতিকদের গালি টালি দিয়ে আরম্ভ করলেও নিজেরাই পরে রাজনীতিবিদ সেজে যায়। নিজেরা রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার কাজে লেগে যায়।
তিনি বলেন, জেনারেল আইয়ুব খান, জিয়া এরশাদ সকলেই এই পদাংক অনুসরণ করেই চলেছে। অর্থাৎ ক্ষমতায় বসে ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে যে দল সৃষ্টি হয় তা মানুষের আর কতটুকু কল্যাণ করতে পারে। তারা পারে কেবল নিজেদের আখের গোছাতে।
দেশের সম্পদ বিক্রি করে, মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনীতি শেখ হাসিনা করে না বলেও এ সময় মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের কারণ তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দেশের সম্পদ, কোন এক বড় দেশ তারা সেই সম্পদ তুলবে, আরেক দেশ বিক্রি করবে। সম্পদের মালিক বাংলাদেশ, বেচবে একজন কিনবে আরেকজন। আমি তাতে রাজি হইনি। ওটাই ছিলো আমার অপরাধ, সে জন্য ক্ষমতায় আসতে পারিনি। অথচ ভোট আমরাই বেশি পেয়েছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০১ সালে আমার কি অপরাধ ছিলো। দেশে কি তখন উন্নয়ন করিনি, উন্নতি হয়েছিলো। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিলো, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছিলাম, বড় বড় রাস্তাঘাট, ব্রিজ, পুল তৈরি করেছিলাম। দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলাম। তারপরও ক্ষমতায় আসতে পারলাম না।
তিনি বলেন, এদেশের সম্পদ, এদেশের মানুষের কাজে আগে লাগবে। মানুষের জন্য আগে ব্যবহার হবে তারপরই না বেচা।
বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে বিদেশিরা জানতে চান উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা জিজ্ঞেস করে আমাদের উন্নয়নের ম্যাজিক কি। আমি বলি ম্যাজিক কিছু না, এটা হলো আমরা দেশ ও দেশের মানুষকে ভালোবাসি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী প্রেসক্লাবে এসেই জাতীয় প্রেসক্লাব- বঙ্গবন্ধু মিডিয়া কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছুলে প্রখ্যাত রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ‘বড় আশা করে এসেছি গো কাছে ডেকে লও, ফেরাও না জননী’ এই অভ্যর্থনা সঙ্গীত এবং ‘বাংলার মাটি, বাংলার জল’ এই দেশাত্মবোধক গানটি গেয়ে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানান। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর গান দুটোর সাথে ঠোঁট মেলান।
প্রধানমন্ত্রী জাতীয় প্রেসক্লাব প্রসঙ্গে বলেন, ‘আপনারা জানেনÑ আমাদের প্রেসক্লাবে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। সেই ইতিহাসের সঙ্গে জাতির পিতার সম্পৃক্ততা ছিল। আমিও একজন সাংবাদিক পরিবারেরই সদস্য। কারণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেহাদ পত্রিকার তৎকালীন পূর্ববঙ্গের প্রতিনিধি ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তার অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে এ সম্পর্কে অনেক কথাই লিখেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৫৪ সালে আওয়ামী লীগ মেজরিটির যুক্তফ্রন্ট সরকার ১৮, তোপখানা রোডের লাল দোতলা ভবনটি (বর্তমান স্থানের আগের অবকাঠামো এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন ক্ষতিগ্রস্ত) ‘পূর্ব পাকিস্তান প্রেসক্লাব’ এর নামে বরাদ্দ দেন। ২০ অক্টোবর সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ দেখা করেন যুক্তফ্রন্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ওই বৈঠকে তৎকালীন শিল্পমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয় দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার প্রথম জাতীয় প্রেসক্লাব। আর আজ ৬২ বছর পরে সেই জমিতেই প্রেসক্লাবের আধুনিক ভবন নির্মাণ হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার প্রেসক্লাবে আগমনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৯৭২ সালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রথম বার্ষিক সাধারণ সভায় জাতির পিতা তাঁর ভাষণে বলেছিলেন, ‘গণতন্ত্রের একটা নীতিমালা আছে। সাংবাদিকতারও একটা নীতিমালা আছে। এ দুটো মনে রাখলে আমরা অনেক সমস্যা সমাধান করতে পারব।
প্রেসক্লাবের জায়গাটিও সাংবাদিদের জন্য চূড়ান্ত বরাদ্দ প্রদানে বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে প্রেসক্লাবে নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানানো হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি আমন্ত্রণ গ্রহণও করেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বলেন, তিনি খালি হাতে প্রেসক্লাবে আসবেন না, জমি বরাদ্দের চূড়ান্ত কাগজ নিয়েই তবে তিনি আসবেন।
বঙ্গবন্ধু তনয়া বলেন, নানা প্রক্রিয়া শেষে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু লিখিতভাবে প্রেসক্লাবে জমির চূড়ান্ত লিজ বরাদ্দ দেন। কিন্তু পচাত্তরের আগস্টে নির্মমভাবে জাতির জনকের হত্যাকা-ের ফলে ওই জমি আর তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবকে হস্তান্তর করতে পারেননি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর থেমে যায় নতুন জমিতে ক্লাব ভবন নির্মাণের সমস্ত প্রক্রিয়া।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য অনুদান নিয়ে বড় মিডিয়া হাউজগুলোর এগিয়ে না আসায় অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, আমি চিরদিন থাকবো না। কিন্তু সাংবাদিকদের জন্য স্থায়ী কিছু করে দিয়ে যেতে চাই। যাতে কর্তব্য পালনকালে বা অবসরকালীন সাংবাদিকেরা অসুস্থ হলে বা অসুবিধায় পড়লে এই ফান্ড তাদের কাজে আসে। এ সময় সকলকে সহযোগিতার মানসিকতা নিয়ে তিনি এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান।
এরআগে প্রেসক্লাব চত্বরে প্রবেশ করেই প্রধানমন্ত্রী কমপ্লেক্স ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
উল্লেখ্য, পুরো ২ দশমিক ০৬ একর জমি নিয়ে প্রেসক্লাব বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্স-এর নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে। ভবনটি আয়তকার প্রতি তলার আয়তন ১৯,৮০০ বর্গফুট। প্রথম ১০ তলা সম্পূর্ণ প্রেসক্লাব এবং মিটিং, কনফারেন্সের ভাড়ার জন্য ব্যবহার হবে। ১১তলা থেকে ২৮তলা পর্যন্ত বিভিন্ন সংবাদপত্র, দেশী-বিদেশী সংস্থা, টিভি, রেডিও জন্য ভাড়া দেয়া যাবে। ২৯তলা থেকে ৩১তলা পর্যন্ত হেলথ ক্লাব, সুইমিংপুল, জিমনেসিয়াম ইনডোর গেমস, গেস্ট হাউস, ডাইনিং হল সিনেপ্লেক্স ইত্যাদির জন্য বরাদ্দ। ভূমিকম্প সহায়ক নির্মাণ শৈলীর প্রয়োগে নির্মাণধীন কমপ্লেক্সটির পুরো ওপেন স্পেসে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করে এক লেভেল উপরে প্লাজার সৃষ্টি করা হয়েছে, সামনে সৌন্দর্য বর্ধনে রাখা হয়েছে ঝর্ণা। ৩১তলা ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হলে পূর্বদিকের চারতলা এনেক্স ভবন নির্মাণ করে নামাজের ঘর, ইউনিয়ন অফিস, ভাড়ার জন্য ছোট বড় মিটিং রুমসমূহ শিফট করা হবে। বর্তমানে প্রেসক্লাবে যে সব গাছ রয়েছে, ডিজাইনের ক্ষেত্রে সে সমস্ত গাছ যথাসম্ভব না কেটে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়াও ডিজাইনে পুরো কমপ্লেক্স এলাকায় সবুজ গাছপালা রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ