পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মোহা. মকবুল হোসেনকে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোল্লা আমীর হোসেন ও সচিব অধ্যাপক এ এম এইচ আলী আর রেজাকেও ওএসডি করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে তাদের ওএসডি করে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ স্বাক্ষরিত পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, রাজশাহী বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক মো. হাবিবুর রহমানকে প্রেষণে ওই বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান নিয়োগ পেয়েছেন যশোর সরকারি কলেজের প্রিন্সিপাল ড. মো. আহসান হাবীব। আর সচিব নিয়োগ পেয়েছেন রাজশাহীর শহিদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল প্রফেসর মো. আব্দুল খালেক সরকার। আর রাজশাহীর উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর মো. কামরুল ইসলামকে প্রেষণে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বেশ কিছুদিন থেকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে ব্যাপক অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভক্ত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান মকবুল হোসেনকে নিয়েও নানা অভিযোগ ডালপালা মেলছিল। এরই মধ্যে তাকে সরিয়ে কলেজ পরিদর্শক হাবিবুর রহমানকে নতুন চেয়ারম্যান করা হলো।
অন্যদিকে, গত ১৮ অক্টোবর যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান, সচিবসহ মোট পাঁচজনের নামে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাদের বিরুদ্ধে যশোর শিক্ষা বোর্ডের আড়াই কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ছিল। এরপর গত ২৩ অক্টোবর অডিটে ধরা পড়ে আরও আড়াই কোটি টাকা জালিয়াতি ও আত্মসাতের ঘটনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।