Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার

প্রকাশের সময় : ২০ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

নাশকতা কিংবা হামলা সব ধরনের বিষয় বিবেচনায় : পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত শুক্রবার থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ সম্মেলনের চারপাশের সড়কে যানবাহন চলাচলেও থাকছে বিধি-নিষেধ
উমর ফারুক আলহাদী : নাশকতা কিংবা বড় ধরনের হামলা সব ধরনের আশঙ্কা বিবেচনায় রেখেই রেখে রাজধানীতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পোশাকধারী র‌্যাব-পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেয়া হয়েছে এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পুলিশ জানিয়েছে, শুধু সম্মেলনস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই ২ হাজার পুলিশ মোতায়ান থাকছে। সম্মেলনকে ঘিরে ঢেলে সাজানো হয়েছে রাজধানীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত আগামী শুক্রবার ২১ অক্টোবর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সর্বসাধারণের প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ডিএমপি। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর ও ডেলিগেট ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ। এছাড়া নিরাপত্তায় র‌্যাব পুলিশের পাশাপাশি বিজিবিও মোতায়েন থাকছে। কোন ধরনের নাশকতা ও হামলা প্রতিরোধে সমাবেশস্থল ও এর আশপাশ এলাকা কঠোর নিরাপত্তা চাদরে ঘোরাও থাকচ্ছে। সার্বক্ষণিক মনিটরিং করতে নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। থাকছে সিসি ক্যামেরা। রাজধানীর প্রবেশ পথেও বিশেষ নিরাপত্তা টহল ও চোকপোস্ট বসানো হয়েছে। গতকাল র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ ও ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ পুলিশ ও র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সোহরাওর্য়াদী উদ্যানে সম্মেলনস্থল পরিদর্শন করেছেন।
র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ পরিদর্শন শেষে বলেছেন, সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। নাশকতা বিংবা হামলা সব ধরনের বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ঢেলে সাজানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তিনি বলেন, র‌্যাবের বিশেষ টহল টিম, ডগস্কোয়াড, বোম ডিস্পোজাল টিম নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে। এছাড়া রাজধানীর প্রবেশ পথ ও বিভিন্ন সড়কে র‌্যাবের টহল টিমের পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সব মিলিয়ে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাজুড়ে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ২২ ও ২৩ অক্টোবর সম্মেলনস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও এর আশপাশের এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সমন্বিতভাবে পুরো ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তায় কাজ করবে। ডিএমপির পুলিশ জানিয়েছে, আগামীকাল শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত তিন দিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকতে পারবেন না দর্শনার্থীরা। ওই এলাকার সড়কগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। কোন ধরনের সাধারণ যানবাহন চলাচল করতে দেয়া হবে না।
পুলিশ জানায়, ভেহিকল মিরর সার্চ করে গাড়ি সম্মেলন স্থলে প্রবেশ করবে। উদ্যানের শিখা চিরন্তনের গেট দিয়ে ভিআইপি প্রবেশ করবেন। প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী শিখা চিরন্তনের গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। মূল প্যান্ডেল ও মঞ্চের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে এসএসএফ। এ কাউন্সিলকে ঘিরে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সম্মেলন এলাকা ঘুরে দেখেছেন। পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলনে নিñিদ্র নিরাপত্তা দিতে আগামী শুক্রবার থেকে রোববার (২১-২৩ অক্টোবর) পর্যন্ত রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। ওই সময়কালে সম্মেলনে আগত অতিথি ও আমন্ত্রিতদের চলাচল নির্বিঘœ করতে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণও করা হবে।
তিনি বলেন, এবারের কাউন্সিলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে শাহবাগ, টিএসসি, দোয়েল চত্বর এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। তিনটি কন্ট্রোল রুম থেকে সম্মেলনের পুরো এলাকা তদারকি করা হবে। কারও গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেবে। সম্মেলন স্থলে সাতটি গেটে আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে সার্চ করে প্রবেশ করানো হবে। ডিএমপি কমিশনার আরো জানান, আওয়ামী লীগের সম্মেলন উপলক্ষে মঞ্চ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আগামী শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তার পুরো দায়িত্বভার গ্রহণ করবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সম্মেলন শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা ওই এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। এ সময় সোয়াট, র‌্যাব, গোয়েন্দা পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকদের সমন্বয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সমন্বয় করা হবে।
তিনি আরো জানান, ওই সম্মেলনের কাউন্সিলর ও অতিথিদের নির্বিঘেœ আসা-যাওয়ার জন্য সম্মেলনের দুইদিন শনি ও রোববার (২২ ও ২৩ অক্টোবর) রাজধানীর শাহবাগসহ আশপাশের বেশ কিছু সড়কে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এজন্য বেশ কিছু সড়কে ডাইভারশন করা হবে বলেও জানান তিনি। ওই দুইদিন ট্রাফিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগামীর শনি ও রোববার নগরীর বেশ কিছু এলাকায় ডাইভারশন করা হবে এবং মাইক দিয়ে সেগুলো নাগরিকদের জানিয়ে দেয়া হবে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সম্মেলনের ডেলিগেটস, কাউন্সিলর ও আমন্ত্রিতদের চলাচলে যাতে কোনও বিঘœ না ঘটে সেজন্য আগামী শনিবার থেকে সম্মেলন এলাকার আশপাশে ভবঘুরে, হকার ও সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হবে। শুধুমাত্র আমন্ত্রিত অতিথি ও দলের পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরাই সম্মেলন এলাকায় প্রবেশের অনুমতি পাবেন। এ সময় সম্মেলনে আগত অতিথিরা কে কোন পথ দিয়ে সম্মেলনস্থলে প্রবেশ করবেন তার দিক-নির্দেশনাও দেন তিনি।
নিরাপত্তার বিষয়ে শাহবাগ থানার ওসি আবু বক্কর সিদ্দিক ইনকিলাবকে জানান, সম্মেলন উপলক্ষে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রায় ২ হাজার পুলিশ সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে শুধু সমাবেশ স্থলকে ঘিরে। তিনি জানান, পুলিশের পাশাপাশি কাজ করছেন সাদা পোশাকে পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির সদস্যরা।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, ১৫০ ফুট লম্বা নৌকা আকৃতির মঞ্চ তৈরী করা হয়েছে। ওই মঞ্চে ২২ অক্টোবর সকালে ২০তম সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ পর্যায়ের প্রস্ততি চলছে আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনের। বেশ কয়েকদিন ধরে বিরতিহীনভাবে চলছে সম্মেলনের মঞ্চ, প্যান্ডেলসহ আশপাশের এলাকার সাজসজ্জার কাজ। পুরো উদ্যানে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয়েছে। শান্তিপূর্ণভাবে সম্মেলন সফল করতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আয়োজন স্থলে দলের সিনিয়র নেতা ও কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশও সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশের সড়কে যানবাহন চলাচল দুই দিন বন্ধ থাকবে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশের সড়কে দুইদিন যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে পুলিশ কমিশনার। কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, কদম ফোয়ারা, মৎস্য ভবন, দোয়েল চত্বর, শাহবাগ, টিএসসি পর্যন্ত এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল করতে পারবে না। এ ছাড়া সম্মেলন স্থলে লাইসেন্সকৃত অস্ত্র, গোলাবারুদসহ দাহ্য পদার্থ ও ব্যাগ নিয়ে কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। সম্মেলন স্থলে ভিআইপি ছাড়া কোনো গাড়ি প্রবেশ করবে না বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি জানায়, সম্মেলনের দুই দিন ২২-২৩ অক্টোবর সকাল আটটা থেকে বিজয় সরণি হয়ে ভিআইপি রোডের গাড়িগুলো রূপসী বাংলা-শাহবাগ-টিএসসি হয়ে ডানে মোড় নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করবে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে না পৌঁছানো পর্যন্ত ভিআইপি রোডে অন্য কোনো গাড়ি প্রবেশ করবে না। উত্তরা হয়ে মহাখালী উড়ালসেতুতে চলাচলকারী গাড়িগুলো ওই উড়ালসেতুর নিচ দিয়ে মহাখালী টার্মিনাল-মগবাজার-কাকরাইল চার্চ-রাজমণি ক্রসিং-নাইটিঙ্গেল-ইউবিএল-জিরোপয়েন্ট-আবদুল গণি রোড-হাইকোর্ট ক্রসিং-দোয়েল চত্বর দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করবে। এছাড়া মাওয়া থেকে আসা গাড়িগুলো সদরঘাট-বাবুবাজার-গুলিস্তান-জিরো পয়েন্ট-আবদুল গণি রোড-পুরোনো হাইকোর্ট ক্রসিং-দোয়েল চত্বর-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে গন্তব্যস্থলে যাবে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম বিভাগ, সিলেট বিভাগ অথবা যাত্রাবাড়ী ও কাঁচপুর থেকে আসা গাড়িগুলো মেয়র হানিফ উড়ালসেতু-চানখাঁরপুল-দোয়েল চত্বর-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে গন্তব্যস্থলে যাবে। প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করার পর ভিআইপি রোড (হেয়ার রোড-রূপসী বাংলা-সোনারগাঁও-বিজয় সরণি) স্বাভাবিক থাকবে। প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনস্থল ত্যাগ করার সম্ভাব্য দুই ঘণ্টা আগে মৎস্য ভবন, কাকরাইল চার্চ থেকে বিজয় সরণি পর্যন্ত সড়কে ডাইভারশন চলবে। এ সময় কদম ফোয়ারা দিয়ে গাড়িগুলো ইউবিএল-নাইটিঙ্গেল-কাকরাইল চার্চ-মগবাজার দিয়ে মহাখালী যেতে পারবে।
ডিএমপি আরও জানানো হয়, গাবতলী, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি থেকে আসা গাড়িগুলো মিরপুর রোড দিয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ-রাসেল স্কয়ার-সায়েন্স ল্যাব ক্রসিং-নিউমার্কেট ক্রসিং-নীলক্ষেত ক্রসিং-আজিমপুর ক্রসিং-পলাশী ক্রসিং দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করবে। ২২ ও ২৩ অক্টোবর সকাল সাতটা থেকে ডাইভারশন শুরু হবে। এ জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ-ফার্মগেট অভিমুখে কোনো গাড়ি আসবে না এবং রাসেল স্কয়ার-পান্থপথ অভিমুখে কোনো গাড়ি যাবে না। সব গাড়ি নিউমার্কেট-সায়েন্স ল্যাবরেটরি-নিউমার্কেট-আজিমপুর-পলাশী-জগন্নাথ হল ক্রসিং হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পার্কিংয়ে প্রবেশ করবে অথবা নিউমার্কেট-নীলক্ষেত-ফুলার রোড দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করবে।
কাঁটাবন থেকে কোনো গাড়ি শাহবাগের দিকে আসবে না। কাঁটাবন থেকে ডানে মোড় নিয়ে নীলক্ষেত ক্রসিং হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশ করবে। টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বর ও দোয়েল চত্বর থেকে টিএসসি কোনো গাড়ি প্রবেশ করবে না। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন এবং মৎস্য ভবন থেকে শাহবাগ অভিমুখে কোনো গাড়ি প্রবেশ করবে না। হাইকোর্ট থেকে দোয়েল চত্বরে গাড়িগুলো প্রবেশ করতে পারবে। তবে দোয়েল চত্বর থেকে হাইকোর্ট ক্রসিংয়ে কোনো গাড়ি যাবে না। অন্যদিকে ইউবিএল চত্বর থেকে কোনো গাড়ি কদম ফোয়ারার দিকে আসবে না।
অন্যদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে রাস্তা উভয় দিকে বন্ধ থাকবে অর্থাৎ কদম ফোয়ারা থেকে মৎস্য ভবনদুই দিকে কোনো গাড়ি আসা-যাওয়া করবে না। কাকরাইল চার্চ থেকে কাকরাইল মসজিদ অভিমুখে কোনো গাড়ি আসবে না। এ ছাড়া কার্পেট গলি, পরিবাগ গ্যাপ, শিল্পকলা একাডেমির গ্যাপ, মিন্টো রোড ক্রসিং, অফিসার্স ক্লাব মোড় বন্ধ থাকবে এবং এসব স্থান থেকে ভিআইপি রোডে কোনো গাড়ি প্রবেশ করবে না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ