পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : কক্সবাজার-৪ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে করা অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। যুক্তিতর্ক শেষে গতকাল ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু আহম্মেদ জমাদার রায়ের এ দিন ধার্য করেন।
ওই আদালতের পেশকার আরিফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, ২০১৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামি বদির বিরুদ্ধে করা এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়। রায় ঘোষণার দিন ধার্য করার আগে রাষ্ট্রপক্ষে ১৫ সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত। এরআগে দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ দুদকের উপ-পরিচালক মো. আব্দুস সোবহান ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন। পরে ঘটনার তদন্ত করে গত বছরের ৭ মে তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মঞ্জিল মোর্শেদ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এমপি বদির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের জানান, ২০০৮ সালে বদির সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকার। ২০১৩ সালে তিনি যে আয়কর বিবরণী দাখিল করেন, এতে তার সম্পদের পরিমাণ ১৬ কোটি ৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। এ কারণে দুদক সম্পদের বিবরণী চেয়ে তাকে নোটিশ দেয়। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি ৫ কোটি ২০ লাখ ১৪ হাজার ৫৮৩ টাকার সম্পদের বিবরণী দাখিল করেন। বাকি ১০ কোটি ৮৬ লাখ টাকার তথ্য তিনি গোপন করেন।
মামলার নথি সুত্রে জানাগেছে, আবদুর রহমান বদি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১০ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৯ টাকা মূল্যমানের সম্পদের তথ্য গোপন করে বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দেন। দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেখানোর জন্য কম মূল্যে সম্পদ ক্রয় দেখিয়ে ১ কোটি ৯৮ লাখ ৩ হাজার ৩৭৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি দেখানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।