পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল না করায় ই-কমার্স খাতের বিষয়ে গৃহীত পদক্ষেপে উষ্মা প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ উষ্মা প্রকাশ করেন।
সরকারপক্ষীয় আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমারকে উদ্দেশ্য করে আদালত বলেন, মিস্টার ডিএজি! আপনি অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি তাকে জানান। এসব আমরা কিন্তু টলারেট করব না। নোটিশ জারির পরেও তারা রেসপন্স করবে না? বিষয়টি আমরা কিন্তু সিরিয়াসলি নেব।
এরপর আদালত আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়ে ওইদিন পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করেন। ইভ্যালিসহ ই-কমার্স খাত থেকে অর্থপাচারের বিষয়ে নেয়া পদক্ষেপ এবং এ খাতের কর আদায়ে নীতিমালা ও কর্মপরিকল্পনা নিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছিলেন আদালত। এ সময় রিটের পক্ষে শুনানিতে যুক্ত চিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।
এর আগে দেশের ই-কমার্স খাতের ভোক্তাদের অধিকার ও স্বার্থ সুরক্ষায় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা ও নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে করা আলাদা তিনটি রিট করা হয়। রিটগুলোর শুনানি নিয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট ই-কমার্স খাত থেকে অর্থপাচারের অভিযোগের বিষয়ে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা জানতে চান।
এছাড়া ই-কর্মাস খাত থেকে কর আদায়ের ক্ষেত্রে কোনো নীতি আছে কি না তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে জানতে চাওয়া হয়। সেই সঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যে কারিগরি কমিটি করেছে সে কমিটির কর্মপরিকল্পনা ও কার্যপরিধি জানতে চান হাইকোর্ট। এসব বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন আকারে জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এর আগেও প্রতিবেদন দাখিলে সময় দেয়া হয়। এরপরও প্রতিবেদন দাখিল না হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।