পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাকে আব্বা বলে হতবিহ্বল হয়ে পড়ত রাসেল -প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশু-কিশোরদের মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া শিখে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে দেশের জন্য যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, আমি শুধু আমাদের ছেলে-মেয়েদের একটা কথাই বলব, সবাইকে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করে মানুষের মত মানুষ হতে হবে। কারণ, এদেশের ভবিষ্যত কর্ণধার তোমরাই। সুতরাং তোমাদেরকে আজকের বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কৃষিবিদ মিলনায়তনে শেখ রাসেলের ৫২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই না এদেশে কোন জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদ থাকুক। কারণ, এই জঙ্গিবাদের সত্যিকার আঘাতটা আমরাই পেয়েছি। আমি চাই এদেশ একটি শান্তির দেশ হবে, উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশ হবে। আমি জানি, এটা অর্জন করা খুব কঠিন। আজকে বাংলাদেশ যে পর্যায়ে এসেছে তা আনতে প্রচ- কষ্ট করতে হয়েছে। অনেক সংগ্রাম-ত্যাগ করতে হয়েছে।
তিনি গুরুজনকে সম্মান জানানোর জন্য আগামী প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, পিতা-মাতা, শিক্ষক তাদেরকে সম্মান করতে হবে। বড়দের কথা শুনতে হবে। নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে। শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। আর মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এজন্যই আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে সব থেকে গুরুত্ব দিয়েছি। একটা মানুষও এদেশে ক্ষুধার্ত থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না, শিশুরা শিক্ষার জন্য সবাই স্কুলে যাবে। মানুষের মত মানুষ হবে। তাদের মেধাবিকাশের সুযোগ হবেÑ এ ধরনের সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান রাকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, সংগঠনের উপদেষ্টা সিরাজুল ইসলাম মোল্লা এমপি, মহাসচিব মাহমুদুস সামাদ এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুর রহমান এবং লায়ন মো. মজিবুর রহমান হাওলাদার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মৃতিচারণ করে বলেন, ’৬৪ সালে রাসেলের যখন জন্ম হয়, তখন আব্বা (বঙ্গবন্ধু) নির্বাচনের কাজে ব্যস্তÑ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফাতেমা জিন্নাহকে সর্বদলীয় বিরোধী দলের প্রার্থী করে প্রচারণা চালাচ্ছে। আব্বা তখন নির্বাচনের কাজে চট্টগ্রামে। আইয়ুব খানের মার্শাল ল’এর যুগ সেটা। সেই সময় ধানমন্ডী ৩২ নাম্বারে রাসেলের জন্ম। জন্মলগ্ন থেকে সকলের মাঝে বেড়ে উঠলেও পিতৃস্নেহ সে খুব কমই পেয়েছে। ’৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু যখন ৬ দফা দিলেন, এই ৬ দফা প্রচার করতে গিয়ে বারবার তাকে গ্রেফতার হতে হয়েছে। ৮ মে ছোট্ট রাসেলের কাছ থেকে তার বাবাকে গ্রেফতার করে নেয়ার পর ’৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ তীব্র আন্দোলন গড়ে তুললে বঙ্গবন্ধু মুক্তি পান। সেই ছোট্ট রাসেলকে কিন্তু সবসময় পিতার স্নেহ বঞ্চিতভাবে বড় হতে হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, যখনই আমরা কারাগারে যেতাম দেখা করতে তাকে (রাসেল) নিয়ে আসা কঠিন ছিল, অনেক কষ্ট করে তাকে নিয়ে আসতে হত। তখনতো কথাও বলতে শুরু করেনি। এরপর যখন কথা বলতে আরম্ভ করলো সে বাবাকে খুঁজে বেড়াত। তাই হয়তো খেলার সময়ও কিছুক্ষণ পর পর সে বাবাকে একবার দেখতে যেত, তার মনে হয়তো হারাবার ভয়টা কাজ করতো।
প্রধানমন্ত্রী বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, মাঝে মাঝে মা রাসেলকে সান্ত¦না দিত- আমিই তোমার বাবা, আবার আমিই তোমার মা। এরপর যখন কারাগারে আমাদের সঙ্গে বাবাকে দেখতে যেত সে একবার বাবাকে আব্বা বলে ডাকতো আবার একবার মাকে আব্বা বলে ডেকে হত বিহ্বল হয়ে পড়তো। এভাবেই ছোট্ট রাসেল বেড়ে উঠেছে। এরপর ’৬৮ সালে বাবাকে ক্যান্টনমেন্টে ৬ মাস বন্দি করে রাখলো, আমরা তার কোন খবর পাইনি, তিনি বেঁচে আছেন কি না সে খবরও আমাদের কাছে ছিল না। তখন শিশু রাসেল মাঝে মাঝেই রাতে খুব কান্নাকাটি করতো। আমরা সবাই আসতাম তাকে সান্ত¦না দিতে।
মুক্তিযুদ্ধকালীন ধানমন্ডী ১৮ নম্বর সড়কের একটি বাড়িতে বন্দি থাকাবস্থায় সঙ্গীহীন রাসেলের দুঃসহ জীবনের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর কেবল সাড়ে ৩ বছর সময়ই সে পিতৃস্নেহ পেলেও ঘাতকদের নির্মম বুলেটে তাকে শাহাদাৎবরণ করতে হয়েছে। ঘাতকরা তাকেও ছাড়েনি। সবার শেষে তাকেও নির্মমভাবে হত্যা করলো। কত ছোট্ট একটা জীবন রাসেলের। একটা উদ্দেশ্য হয়তো ঘাতকদের ছিল, বঙ্গবন্ধুর রক্তের কাউকে বাঁচিয়ে না রাখা। সবার শেষে এই অবুঝ শিশুটিকেও কষ্ট দিয়ে তারা হত্যা করলো।
রাসেলের নামকরণ বিখ্যাত মনীষী বার্ট্রান্ড রাসেলের নামানুসারে রাখা মর্মে স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, রাসেলের নামটি আমার মায়েরই রাখা। সে সময় তাদের বাড়িতে বই পড়ার রেওয়াজ ছিল। বঙ্গবন্ধু সময় পেলেই কবিতা আবৃত্তি করতেন। রবীন্দ্রনাথ, নজরুলের কবিতা আবৃত্তি করতেন। বার্ট্রান্ড রাসেলের বইগুলো থেকে তরজমা করে মাকে শোনাতেন। তার ফিলোসফি আব্বার খুব পছন্দ ছিল। আমার মা খুব জ্ঞানপিপাসু ছিলেন, লেখাপড়ার তেমন সুযোগ না পেলেও আব্বার বাংলা তর্জমা তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। শুনতে শুনতে তিনিও রাসেলের ফিলোসফির প্রতি অনুরক্ত হয়ে পড়েন এবং রাসেল জন্মাবার পর তার নাম রাসেল রাখেন।
শেখ হাসিনা আবেগাপ্লুত কণ্ঠে ১৫ আগস্টের বিয়োগাত্মক অধ্যায় স্মরণ করে বলেন, ওই ধানমন্ডীর বাড়ির সিঁড়িতে পড়ে আছে পিতার লাশ, নিচে পড়ে আছে ভাইয়ের লাশ, মায়ের লাশ সেখান থেকে নিয়ে রাসেলকেও হত্যা করা হল। বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা ঘটুক আমরা চাই না। কারণ, ১৫ আগস্ট যে ঘটনা ঘটেছে একমাত্র কারবালার ঘটনার সঙ্গেই এর তুলনা চলে। কারবালাতেও হয়তো শিশুদের এভাবে হত্যা করা হয়নি। কিন্তু এখানে অসহায় নারী, সন্তান সম্ভবা স্ত্রী, শিশু কাউকেই বাদ দেয়া হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় ইনডেমনিটি আইন করে বঙ্গবন্ধু, বেগম মুজিব, শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের বিচারের পথ রুদ্ধ করায় জিয়াউর রহমান সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন।
সরাসরি নাম উল্লেখ না করলেও সে সময় জিয়া সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেয়ার মাধ্যমে পুরস্কৃত করাকে কোন সভ্য সমাজের ইতিহাসে নজীরবিহীন বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শেখ রাসেল স্মরণে আয়োজিত শিশু-কিশোর ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কারও বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তিনি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন।
দোয়া মাহফিলে প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল (মঙ্গলবার) বাদ মাগরিব ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনে এ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিলে শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্টের শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। শেখ রাসেলের বড় বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দোয়া মাহফিলে অংশ নেন। প্রধানমন্ত্রীর পরিবার ও স্বজনদের মধ্যে আরও ছিলেন- শেখ হেলাল উদ্দিন, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, শেখ কবির প্রমুখ। ১৯৬৪ সালের এ দিনে শেখ রাসেল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে জন্মগ্রহণ করে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নির্মমভাবে এ বাড়িতেই নিহত বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শিশু রাসেল।
সম্মেলনে নতুন নেতৃত্ব আসবে : প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন সফলভাবে সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে দলটিতে নতুন নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, সম্মেলনের মাধ্যমে দলকে আরও সুসংগঠিত করাই হচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য। গতকাল (মঙ্গলবার) রাতে গণভবনে দলের ২০তম সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত প্রস্তুতি কমিটির সভার সূচনা বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী ২০তম জাতীয় সম্মেলন সফলভাবে সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে নতুন নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। আমরা যেহেতু সরকারের আছি, তাই মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো সরকারের পক্ষ থেকে বাস্তবায়ন কাজ করব। পাশাপাশি দলের পক্ষ থেকেও এগুলো বাস্তবায়নে সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে, যাতে সুষ্ঠুভাবে সে কাজগুলো করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে, আমরা এ দেশকে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ করব। এ প্রত্যয় নিয়েই এবারের সম্মেলন। আমরা বিশ্বাস করি, আমরা সফল হবোই।’
এমডিজির মতো এসডিজি বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা মনে করি, একমাত্র বাংলাদেশেই পারবে এটা সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে। বিশ্বাস করি, এমডিজির মতো এসডিজিও আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব। সেটা হবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে, আবার সেই লুটেরারা ক্ষমতায় এলে হবে না। কারণ তাদের কাজ হলো ক্ষমতায় এসে লুটপাট করা জনগণের টাকা মেরে খাওয়া, এতিমের টাকা মেরে খাওয়া, এই চলতে থাকবে, অত্যাচার নির্যাতন হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ- সবই হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটানোর জন্য, অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু সব সময় কাজ করে গেছেন। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে, এ দেশের জনগণ কিছু পেয়েছে। কারণ আওয়ামী লীগ জনগণের সংগঠন।
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ একটা সম্মানের জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। আমাদের ওপর ঝড়ঝাপটা কম যায়নি। দুর্নীতির অপবাদ দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। ক্ষমতা থেকে সরাবে বলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে। নানা ঘটনা, দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঘটানো হয় আমাদের ক্ষমতা থেকে সরানো জন্য। কিন্তু আওয়ামী লীগ জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে। জনগণের আস্থা-বিশ্বাস ছিল বলেই সব ঝড়ঝাপটার মোকাবিলা করে বলীয়ান হয়ে এ দেশের উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখতে পেরেছি। গতি ধরে রেখেছি বলেই প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের ওপরে উন্নীত করতে পেরেছি। আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকবে দারিদ্র্যের হার কমিয়ে আনা।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, খায়রুজ্জামান লিটন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, অসীম কুমার উকিল, মৃণাল কান্তি দাস, এনামুল হক শামীম, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।