পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নূরুল ইসলাম : বেপরোয়া সোর্স নামধারী সন্ত্রাসীরা। সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় ছাড়াও ইয়াবা বা যেকোনো মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার কারিগরও এই সোর্সরাই। রাজধানীতে এমন কোনো পাড়া-মহল্লা মিলবে না যেখানে সোর্সদের দৌরাত্ম্য নেই। সোর্সরা এখন নিজ নিজ এলাকার মানুষের কাছে মূর্তিমান আতঙ্ক। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার মাদক ব্যবসা, ফুটপাতে চাঁদাবাজি, অবৈধ ব্যবসা, ভেজাল কারখানা, অসামাজিক কার্যকলাপ Ñ সবকিছুর নিয়ন্ত্রক এরাই। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কয়েকটি ঘটনায় সোর্সদের অপরাধ কর্মকা-, অত্যাচার ও অনাচার জনসম্মুখে প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সোর্সদের অপরাধ কর্মকা-ের ইতিহাস বছরজুড়েই রচিত হয়ে আসছে। ভুক্তভোগীরাই তার জ্বলন্ত প্রমাণ। সোর্সদের ভুয়া তথ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন অনাকাক্সিক্ষতভাবে বিপদের সম্মুখীন হয়, তেমনি সাধারণ মানুষও হয় নির্যাতিত। গত ছয় বছরে রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধ কর্মকা-ে জড়িত ৭০ জন সোর্স খুন হয়েছে। সোর্সদের দেওয়া ভুল তথ্যে বিব্রতকর কাজে জড়িয়ে পড়ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। গত ৩ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাতে রাজধানীর শাহ আলীর গুদারাঘাটে চা দোকানি বাবুল মাতুব্বর (৫০) চুলার বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে মারা যান। নিহতের স্বজনরা অভিযোগ, শাহ আলী থানার সোর্স দোলোয়ার হোসেন চাঁদার দাবিতে পুলিশ নিয়ে হাজির হয় বাবুলের দোকানের সামনে। একপর্যায়ে জ্বলন্ত চুলায় আঘাত করলে বিস্ফোরণটি ঘটে। নিহতের স্বজনরা অভিযোগ করেন, যে ব্যক্তি বাবুলের ওপর হামলা চালায় তার গায়ে পুলিশেরই পোশাক ছিল। তবে শাহ আলী থানার ওসি বলেছিলেন, সোর্স দেলোয়ারই ঘটনার জন্য দায়ী। গত ১৫ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ীতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র দাশকে (৪০) পুলিশের মারধরের নেপথ্যেও ছিল দুই সোর্সের দেয়া ভুল তথ্য। ওই দিন ভোরে যাত্রাবাড়ী থানার এসআই আরশাদ হোসেন আকাশসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য মীরহাজীরবাগ এলাকায় বিকাশকে মারধর করে গুরুতর আহত করে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, লিলি ও তারা নামে দুই সোর্স পুলিশকে জানায়, মোটরসাইকেল আরোহী বিকাশের দেহ তল্লাশি করলে ইয়াবা পাওয়া যাবে। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ বিকাশকে থামতে বলে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে পুলিশ বিকাশকে মারধর করে। রাজধানীর থানাগুলোতে গেলেও প্রায়ই চোখে পড়ে সোর্সদের অপকর্মের ফিরিস্তি তুলে গালাগাল করছেন এসআইরা।
সূত্র জানায়, শুধু যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় গত ছয় বছরে ১২ জন সোর্স খুন হয়েছে। নিহতরা সোর্স হিসেবে কাজ করলেও মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, পুলিশের লাইনম্যান, থানায় তদবির, পুলিশ ও র্যাবের হয়ে ভয় দেখানো, এলাকায় আধিপত্যসহ নানা অপকর্মে জড়িত ছিল। আবার সন্ত্রাসী, অপরাধী ও মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারে সহায়তার জন্যও কোনো কোনো সোর্স খুন হয়েছে। গত বছর যাত্রাবাড়ীতে খুন হয় পুলিশের সোর্স শিপন। শনিরআখড়া এলাকার বাসিন্দা সোর্স শিপনের সাথে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী কুত্তা লিটনের বিরোধ ছিল। অপরদিকে, ওই সন্ত্রাসীর কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা পেত থানা পুলিশের তিন দারোগা। থানা পুলিশ কুত্তা লিটনকে ধরবে না জেনেই শিপন গোয়েন্দা পুলিশকে সহায়তা করে। ডিবি গ্রেফতার করে সন্ত্রাসী কুত্তা লিটনকে। এই ঘটনার জের ধরে লিটনের সহযোগীরা মিলে শিপনকে নৃশংসভাবে খুন করে। যাত্রাবাড়ীর আরেক সোর্স আসলাম খুন হয় সূত্রাপুর থানাধীন দয়াগঞ্জের মাদক স¤্রাজ্ঞী রহিমাকে গ্রেফতারে সহায়তা করার জন্য। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ বনশ্রী এলাকা থেকে মাদক স¤্রাজ্ঞী রহিমাকে গ্রেফতার করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রহিমার স্পট থেকে যারা নিয়মিত মোটা অঙ্কের মাসোহারা পেত তারা সোর্স আসলামকে খুন করে। সূত্র জানায়, এই ঘটনার নেপথ্যের এক মাদক স¤্রাট এখন সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের এক রুট কমিটির নেতা।
সূত্র জানায়, নিয়ম অনুযায়ী, সোর্সদের পেশার পরিচয় গোপন রাখার কথা। কিন্তু নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য সোর্সরা এর উল্টোটাই বেশি করে। পুলিশের গাড়িতে প্রকাশ্যে চলাফেরা করা ছাড়াও তারা রাস্তায় দাঁড়িয়ে নিরপরাধ মানুষকে জাপটে ধরে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে চেকপোস্টে দেহ তল্লাশির নামে মানুষকে বিবস্ত্র করে। মহিলারাও তাদের হাত থেকে রক্ষা পায় না। কদমতলী থানা এলাকায় গত সপ্তাহে এরকম একটি ঘটনার কথা জানালেন ইলেকট্রিক মিস্ত্রি আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে এক বাড়িওয়ালা তাকে ফোন করে জানান, শর্টসার্কিট হয়ে তার বাড়ির বিদ্যুৎ চলে গেছে। সেই বাড়িতে গিয়ে বিদ্যুতের সংযোগ চালু করে ফেরার পথে টহল টিমের সামনে পড়েন আমজাদ। পুলিশের কাছে তিনি নাম-পরিচয় এবং এত রাতে বাইরে থাকার কারণ ব্যাখ্যা করেন। কথা বলার একপর্যায়ে সোর্স তার কাছে ঘেঁষতে চাইলে তিনি প্রতিবাদ করেন। বলেন, অ্যাই তুই সামনে আসবি না। যা বলার আমি ওনাদের বলব। একপর্যায়ে পুলিশ তাকে লুঙ্গি খুলতে বললে তিনি বিব্রতবোধ করেন। শেষে বাধ্য হয়ে লুঙ্গি ঝাড়া দিয়ে দেখান তার কোমরে আসলেই কিছু নেই। কদমতলীর জুরাইন ও মুরাদপুর এলাকার বাসিন্দারা সোর্স নামক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ। মুরাদপুর এলাকার ভুক্তভোগী কয়েকজন জানান, থানা পুলিশের সোর্স কামাল ও সোহেলের অত্যাচারে এলাকার অনেকেই অতিষ্ঠ। ওই দুজনকে এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখলেই সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। কখন যে কাকে টার্গেট করবে সে আশঙ্কায় কাটে সময়। স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, মূলত ওই দুই সোর্সকে দিয়ে পুলিশের দুই এসআই ও এক এএসআই উপরি উপার্জনের ধান্দা করে। সাধারণ মানুষকে দাঁড় করিয়ে দুই সোর্স তাদের পকেটে ইয়াবা বা মাদক দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে। পুলিশের চোখের সামনে সবকিছু ঘটলেও তারা এমন ভাব দেখায় যেন সত্যি সত্যি তারা একজন মাদক ব্যবসায়ীর সন্ধান পেয়েছেন। এরপর মামলার ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মুক্তি মেলে। এই ফাঁকে পুলিশের গাড়িতে করে পুরো এলাকা ঘোরানো হয়। একজন ভুক্তভোগী বলেন, গাড়িতে করে সারা এলাকা ঘোরানোর পর মান-ইজ্জত বলে বাকি কিছু থাকে না।
ভুক্তভোগীদের মতে, সোর্সরা পুলিশের গাড়িতে চলাফেরার কারণে তাদের বিরুদ্ধে মানুষ ভয়ে মুখ খোলে না। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে সাধারণত পুলিশের সোর্স প্রয়োজন হয়। এজন্য পুলিশের নিয়মিত বাজেটের একটা বড় অংশ সোর্সমানি হিসেবে বরাদ্দ রয়েছে। তবে কয়েকজন সোর্সের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এ সোর্সমানির টাকা কখনো সোর্সদের দেওয়া হয় না। তারা এলাকায় পুলিশের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা করেই তাদের পাওনা পুষিয়ে নেয়। আর এ কারণে সোর্সরা কখনো ওই টাকা দাবিও করে না। ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় এরকম একটি উদাহরণ মিলেছে। যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদ এলাকার মাদক স¤্রাজ্ঞী রাশেদা। তার পরিবারের সবাই ফেনসিডিল ও ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাদের একটি মাদকচক্র রয়েছে। এ চক্রের সদস্যরা হলেন খোকা, আলমগীর ও জাহাঙ্গীর। তারা সবাই মাদক সেবক ও বিক্রেতা। প্রতিনিয়ত তারা মাদক ব্যবসার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সন্ধ্যার পর তাদের তৎপরতা বাড়ে। রাতে গ্রাহকরা ভিড় করে রাশেদার বাসায়। এ বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করলেই তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতনের খড়গ। এ ছাড়া ছিনতাইকারী চক্রের সঙ্গে মাদক ব্যবসায়ী খোকা, মতিয়ার ও হাকিম জড়িত বলে জানা গেছে। রাশেদাসহ তার গ্রুপের সবাই পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করে। পুলিশকে তারা নিয়মিত মাসহারা দিয়েই এসব কাজ করছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। মিরপুর এলাকায়ও সোর্সের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হওয়ার কথা জানান বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী। পল্লবী এলাকার ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতা বলেন, সোর্সরা সাধারণ মানুষের ওপর এতটাই অত্যাচার করে যে ওই সোর্সদের যদি মানুষ একা পায় তবে কখনোই ছাড়বে না। এটা জেনেই তারা যে এলাকায় সোর্সের কাজ করে, সে এলাকায় বাস করে না। পুলিশ ছাড়া তারা চলাফেরাও করে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাজারীবাগ সুইপার কলোনির গণকটুলী এলাকার তিন মাদক ব্যবসায়ী সপরিবার ইয়াবার ব্যবসা করছে। তাদের এক নিকটাত্মীয় পুলিশের সোর্স বলে মাদক ব্যবসায় কেউ বাধা দেয়ার সাহস করে না। লালবাগ এলাকায় চিহ্নিত এক সন্ত্রাসীর স্ত্রীর রয়েছে বিশাল মাদক ব্যবসা। ওই মহিলাও স্থানীয় থানা পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে কেউ টুঁ শব্দ করতে পারে না। করলেই ইয়াবা দিয়ে ধরিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। লালবাগ থানার একসময়ের প্রভাবশালী দুই সোর্স এখন মতিঝিল, পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ফেনসিডিল ও ইয়াবা সরবরাহকারী হিসেবে পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাথে সম্পৃক্ত। তারাও পুলিশকে দিয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে এ বিষয়ে কথা বললে তারা জানান, সোর্সদের বিরুদ্ধে প্রায়ই অভিযোগ পাওয়া যায়। তাদের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইলিং থেকে শুরু করে নানা ধরনের অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেলে বিষয়টি অবশ্যই দেখা হয়। কয়েকজন সোর্স জানায়, পুলিশের হয়ে কাজ করে জেল খাটেনি, এমন সোর্স কমই পাওয়া যাবে। অনুসন্ধানে ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানা এলাকার এরকম বেশ কয়েকজন সোর্সের নাম পাওয়া গেছে। তারা হলো Ñ শ্যামপুর, কদমতলী ও গে-ারিয়া এলাকায় সোহাগ, আমির, সোহেল, কামাল, শিপন, জাহাঙ্গীর, ভাগিনা রবিন, নজরুল, লালু, রহিম ও আলী। যাত্রাবাড়ীতে শাহ আলম, আলতাফ, মাসুম, সুমন, শাহীন, সালাম ও ফর্মা সিরাজ। ডেমরায় বাবু সেলিম; পুরান ঢাকা সূত্রাপুর ও কোতোয়ালি এলাকায় জামান, লিটন, শম্ভু, মনোয়ারা, সেলিম, ইয়াবা ঝিলু, ফেনসি রমজান, কানাই, সামসু, জাহাঙ্গীর, শাকিল, সুজন, মাসুদ, সাব্বির, বাবলু, শফিক ও মুজিবর। মিরপুর ও কাফরুল এলাকায় বাবু, সুমন, মোশারফ, শাহীন, খ্রিস্টান বাবুু, তামান্না তামু, রাজু ও আলমগীর। ধানমন্ডি ও কলাবাগান এলাকায় মিন্টু, নাজির, ফাতেমা ও লাল চান, গুলশানে নাদিম ও ফর্মা স্বপন, মোহাম্মদপুরে হানিফ, রাসেল ও জয়নাল, পল্টন এলাকায় মরিয়ম, শাহাবউদ্দিন, আজমল, খলিল; সবুজবাগে বজলু মিয়া; রমনা এলাকায় হেরোইনচি স্বপন, মালেক, খলিল ও আক্তার। কামরাঙ্গীরচর থানা এলাকায় রয়েছে মাদক মামলার আসামি সিডি মিন্টু, সোহেল, আরিফ, আশরাফ; হাজারীবাগে জসিম, রনি, শাহজাহান ও ওয়াসিম। লালবাগ ও চকবাজার এলাকায় আছে বিল্লাল, আবদুর রব, আলমগীর, বাসেত, আজমল, তৌহিদসহ কয়েকজন। শাহবাগে ফর্মা কাদের, নিউমার্কেট এলাকায় নাদিম ও কাইল্যা বাবু, পল্লবী এলাকায় ডাকাতি মামলার আসামি সাইফুল, দেলোয়ার, তারেক, রাজু ও রহমান। এদের বেশিরভাগের বিরুদ্ধে রয়েছে মাদক ব্যবসার অভিযোগ। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মারুফ হোসেন সরদার বলেন, সোর্সদের মাধ্যমে কেউ কোনো হয়রানির শিকার হলে বা তাদের কোনো অপকর্ম দৃষ্টিগোচর হলে সাথে সাথে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের অবহিত করতে হবে। সাথে সাথে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, কেউ যাতে পুলিশের নাম ব্যবহার করে কোনো প্রকার অপকর্ম বা অপরাধ কর্মকা- না করতে পারে সে বিষয়ে পুলিশ এখন অনেক বেশি সতর্ক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।