পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর খুচরা বাজারে বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা প্রতিলিটার। আর ৫ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৬৯০-৭৫০ টাকায়। চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। এছাড়া আমদানি করা মোটা মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। পেঁয়াজ আমদানি ৪০ থেকে ৫৫ টাকা আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়।
নিত্যপণ্যের লাগামহীন দর আর অস্থিরতার মধ্যেই ভোজ্য তেল ও ডালের দাম বাড়াল ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।
প্রতি লিটার তেল ১০ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি হবে ১১০ টাকা দরে আর কেজিতে ৫ টাকা বাড়িয়ে টিসিবি মশুর ডাল বিক্রি করবে ৫৫ টাকা মূল্যে। তবে পেঁয়াজ ৩০ টাকা ও চিনির দাম ৫৫ টাকায় অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মূল্য স্থিতিশীল রাখতে ও সাধারণ জনগণের সহায়তার জন্য টিসিবি দেশব্যাপী মহানগর, জেলা ও উপজেলায় ৪০০ থেকে ৪৫০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ৩ নভেম্বর থেকে বিক্রি কার্যক্রম শুরু করবে। শুক্রবার ছাড়া এ বিক্রি কার্যক্রম চলবে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত।
পঞ্চম ধাপে প্রতিটি ট্রাকে ৪০০ থেকে ৬০০ কেজি চিনি বরাদ্দ থাকবে। ভোক্তারা ৫৫ টাকায় সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি কিনতে পারবেন। মশুর ডাল বরাদ্দ থাকবে ৩০০ থেকে ৬০০ কেজি ৬০ টাকা মূল্যে একজন সর্বোচ্চ দুই কেজি কিনতে পারবেন। প্রতি গাড়িতে সয়াবিন তেল বরাদ্দ থাকবে ৪০০ থেকে ৬০০ লিটার। ১১০ টাকা লিটার একজন ভোক্তা কিনতে পারবেন ২ লিটার। আর পেঁয়াজ ৫০০ থেকে ১০০০ কেজি বরাদ্দ থাকবে। প্রতি কেজি ৩০ টাকা দরে ২ থেকে ৫ কেজি কিনতে পারবে একজন ক্রেতা।
তেল ও ডালের দাম বাড়ানোর বিষয় জানতে চাইলে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, বাজারের তুলনায় অনেক কম দাম থাকায় তেল ও ডালের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। কারণ দামে বেশি ডিফারেন্স থাকায় কালোবাজারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।