পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আমদানির জোয়ার ও প্রবাসী আয়ের ভাটায় আবারও বেড়েছে ডলারের দাম। গত দুদিনে ডলারের দাম বেড়েছে আরো ছয় পয়সা। এর মধ্যে গত সোমবারই বেড়েছে ৪ পয়সা। আর খোলা বাজারে গত কয়েক দিন ধরে বিক্রি হচ্ছে ৯১ টাকা পর্যন্ত। আমদানির জোয়ার ও প্রবাসী আয়ের ভাটার কারণে দিন দিন ডলার সঙ্কট প্রকট হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে ডলার সরবরাহ করেও দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।
এদিকে ডলারের মতো পাউন্ডের দামও উর্ধ্বমুখী। স্কটল্যান্ডে জলবায়ু সম্মেলন এবং যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বিনিয়োগ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দেশ থেকে বড় একটি গ্রুপ লন্ডন সফর করছে। পাশাপাশি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার লন্ডন ফ্লাইট চালু হওয়ায় পাউন্ডের চাহিদা বেড়েছে। গত কয়েকদিন প্রতি পাউন্ড ১৩০ টাকায়ও পাওয়া যায়নি। অধিকাংশ মানি এক্সচেঞ্জ থেকে পাউন্ড না পেয়ে ফিরতে হয়েছে বিদেশগামীদের। তবে গতকাল পাউন্ডের দাম অন্যান্য দিনের চেয়ে কিছুটা কমেছে। গতকাল খোলা বাজারে প্রতি পাউন্ড বাংলাদেশী ১২৬ দশমিক ৭০ থেকে ১২৮ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, আট কর্মদিবস স্থির থাকার পরে আবারো বাড়ছে ডলারের দাম। রোববার ও সোমবার বেড়েছে ছয় পয়সা। সোমবারই বেড়েছে চার পয়সা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দাম বাড়ানোর ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও ডলারের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করছে ৮৫ টাকা ৬৭ পয়সায়। দুদিন আগেও বিক্রি করতো ৮৫ টাকা ৬১ পয়সায়। আর নগদ ডলার বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৯১ টাকায়।
এদিকে গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে কমেছে প্রবাসী আয়। অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন এক হাজার ৬৪৭ মিলিয়ন ডলার। মহামারির কারণে আমদানি কমে যাওয়ায় এবং বৈধপথে প্রবাসী আয় বাড়ায় ডলারের দাম অনেকটা নিয়ন্ত্রিত ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।