পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একক মাসে রেকর্ড পরিমাণ রফতানি আয় দেশে এসেছে। এতে ক্রমে অর্থবছরের শুরুর দিকের খারাপ অবস্থা কাটিয়ে চাঙ্গা হয়ে উঠছে রফতানি খাত। অক্টোবর মাসে ৪৭২ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার ডলার সমমূল্যের পণ্য রফতানি হয়েছে। এক মাসে এত বেশি রফতানি আয় আর কখনও দেশে আসেনি। যাকে একক মাসে রেকর্ড আয় বলছেন রফতানিকারকরা।
এই খবর শুনে বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এটা বাংলাদেশের রফতানি আয়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড। পোশাক রফতানির প্রবৃদ্ধির ওপর ভর করে সার্বিক রফতানির চিত্রটি দাঁড়িয়েছে। পোশাকের আন্তর্জাতিক বাজার চাঙ্গা হয়েছে। সেই সঙ্গে দেশে পোশাকের অর্ডারও অনেক বেড়েছে। আগামী কয়েক মাস পোশাকের রফতানি চিত্র ভালো থাকবে বলেই মনে হচ্ছে।
ইপিবির তথ্য বলছে, সবশেষ মাস অক্টোবরে রফতানিতে প্রবৃদ্ধিও হয়েছে অনেক বেশি। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রফতানি আয় বেড়েছে ৬০ শতাংশের বেশি। এর আগের মাস সেপ্টেম্বরেও একক মাসে রেকর্ড পরিমাণ ৪১৬ কোটি ৫৪ লাখ ডলার সমমূল্যের পণ্য রফতানি হয়েছিল, প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৮ শতাংশ। গতকাল মঙ্গলবার ইপিবি থেকে প্রকাশিত রফতানি তথ্যে দেখা যায়, সদ্য সমাপ্ত অক্টোবর মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬০ দশমিক ৩৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস শেষে রফতানি আয়ে ২২ দশমিক ৬২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রফতানি আয় আগের বছরের চেয়ে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ পিছিয়ে ছিল। অগস্টে একক মাস হিসেবে প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ হলেও সার্বিক রফতানি নেতিবাচক ধারা থেকে বের হতে পারেনি।
সেপ্টেম্বরে এসে রফতানি আয় ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ এগিয়ে গেল। আর অক্টোবর মাসে প্রবৃদ্ধির সূচক দ্বিগুণ হলো। বাংলাদেশের পোশাক রফতানির প্রবৃদ্ধিতে সম্প্রতি সুতার মূল্যবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে উল্লেখ করে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ইয়ার্নের মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে প্রায় ৪০ শতাংশ। এর সঙ্গে সমন্বয় করতে হলে পোশাকের মূল্যও অন্তত ২০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার কথা। সেই পরিমাণ না বাড়লেও কিছুটা বেড়েছে।
চীন ও ভিয়েতনাম কিছু বিপদের মধ্যে আছে উল্লেখ করে এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, সেখান থেকে কিছু অর্ডার বাংলাদেশে স্থানান্তরিত হতে শুরু করেছে। সরকার চাইলে যথাযথ নীতি সহায়তা দিয়ে এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রফতানি পরিস্থিতির উন্নতি ঘটতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।