পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশিষ্ট আলেমে-দ্বীন, শিক্ষাবিদ, সমাজসেবক ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ইউকের সভাপতি মাওলানা শোয়াইব আহমদ মিশরের দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ মানসুরা ইউনিভার্সিটি থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেছেন। সম্প্রতি মিশরের কায়রোতে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. আশরাফ আব্দুল বাসিত প্রিন্সিপাল মাওলানা শোয়াইব আহমদের হাতে অনারারি ডক্টরেট ডিগ্রির সনদপত্র তুলে দেন। সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভার্সিটির রেজিস্ট্রার ড. জামাল ফারুক, আল আযহার ইউনিভার্সিটির শরিয়া বিভাগের ডিন ড. সাইয়্যেদ মাগরিবি, মানসুরা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের ডিন ড. তামের ইবরাহিম এবং মিশরিয় সেনাবাহীনির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জেনারেল ড. খালেদ মাজিরী। এছাড়া ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েশন অফ সায়েন্টিস্টস অ্যান্ড সায়েন্টিফিক প্রফেশনস-এর উদ্যোগে ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের কাছ থেকেও মাওলানা শোয়াইব আহমদকে বিশেষ প্রশংসাপত্র দেয়া হয়। উল্লেখ্য, মিশরের মানসুরা ইউনিভার্সিটি প্রতি বছর বিশ্বের তিনজন বিশিষ্ট ইসলামী ব্যক্তিত্বকে সম্মানসূচক অনারারি ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে থাকে। ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে মাওলানা শোয়াইব আহমদ বলেন, আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত এবং আকাবিরদের দোয়া ও নেক তাওয়াজ্জুহের বরকতে এই বিশাল সম্মান অর্জনের সৌভাগ্য হয়েছে। তিনি এ জন্য মহান আল্লাহর দরবারে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।