পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের সঙ্গে দৃঢ় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা রয়েছে যুক্তরাজ্যের এবং ওই দেশ থেকে নিরাপত্তা সামগ্রী ক্রয় করা হলে বন্ধন আরও দীর্ঘ ও দৃঢ় হবে। ইউরোপের দেশটি ইউরো ফাইটার, যুদ্ধজাহাজ, সি-১৩০ পরিবহন উড়োজাহাজসহ অন্যান্য সামগ্রী বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করতে আগ্রহী। গত বুধবার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ আয়োজিত ডিক্যাব টকে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত রবার্ট ডিকসন একথা বলেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতিরক্ষা সামগ্রী সংগ্রহের ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে দৃঢ় সহযোগিতা আছে। আমি এখানে থাকাকালীন আমরা পাঁচটি সি-১৩০ পরিবহন উড়োজাহাজ বাংলাদেশ এয়ারফোর্সকে সরবরাহ করেছি। এটি একটি সফল লেনদেন। যুক্তরাজ্যের রয়্যাল নেভির সার্ভে তাহা এখন বিএনএস অনুসন্ধান হিসেবে বাংলাদেশ। নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি প্রথা। যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করা। এটি চলমান থাকুক এ বিষয়ে আমরা অত্যন্ত আগ্রহী।
আমাদের সমুদ্র সক্ষমতা অনেক বেশি এবং আমরা চাই বাংলাদেশ আমাদের কাছ থেকে নিরাপত্তা। সামগ্রী ক্রয় করুক। কারণ, আমরা ভালো জিনিস বানাই এবং দামেও সুলভ বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, যে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে সেই দেশ প্রতিরক্ষায় আরও বিনিয়োগ করতে পারে। আমরা (দুই দেশ) কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারি সেই বিষয়ে আলোচনা করছি।
যুক্তরাজ্য ইউরো ফাইটার কনসোর্টিয়ামের সদস্য এবং জেট বিষয়ে আলোচনার একটি আগ্রহপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, টাইফুন বিমান বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত উপযোগী কিন্তু এর দাম বেশি। তবে এটি বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে যদি তারা এটি কিনতে চায়। ন্যাভাল সামগ্রী ক্রয়ের অনেক সুযোগ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ ধরনের লেনদেনে বন্ধন আরও দীর্ঘ ও দৃঢ় হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।