পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নদীর কিনারে ভিড়েই ফেরি পদ্মা নদীতে ডুবে গেছে গতকাল এ খবর ছিল টক অব দ্য কান্ট্রি। ৮০৬.৬০ টন ওজন এবং ১০.২৫ নটিক্যাল মাইল গতিতে চলা শাহ আমানত নামের রো রো ফেরি সাধারণ ঢেউয়ে পানিতে ডুবে যাবে এটা বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করতে পারছেন না। ঝড়ে লঞ্চ ডোবে কিন্তু ফেরি ডোবে এমন ঘটনা নেই বললেই চলে। মেয়াদোত্তীর্ণ ফেরি চালাতে হবে কেন? তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফেরিটি চলাচলের অনুপযোগী ছিল। অথচ ফেরিটি ঝুঁকিপূর্ণভাবেই চালানো হচ্ছে। ফেরিতে যারা ছিলেন তাদের বক্তব্য মাঝ নদীতেই ফেরি একদিকে কাত হয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) নৌযানের তালিকা অনুযায়ী, ফেরি আমানত শাহ ১৯৮০ সালে তৈরি। প্রশ্ন হচ্ছে ক্ষতির দায় কে নেবে? ব্যক্তি মালিকানাধীন কোনো লঞ্চ ডুবে গেলে মালিক ও সারেংকে গ্রেফতার করা হয়। এখন আমাতন শাহ ফেরিডুবির ভয়ঙ্কর ঘটনার পর সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে? অবশ্য নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দাবি ফেরি ডোবেনি কাত হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা শাখার উপমহাব্যবস্থাপক মো. জিল্লুর রহমান জানান, দৌলতদিয়া ঘাট থেকে যানবাহন লোড করে পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটে নোঙর করে রো রো ফেরি আমানত শাহ। ফেরি থেকে দুই-তিনটি যানবাহন নামার পরপরই ফেরিটি ডুবে যায়। ফেরিতে ১৭টি যানবাহন ছিল।
জানতে চাইলে পাটুরিয়া ঘাটে থাকা পরিবহন শ্রমিক মাইনুল হোসেন বলেন, ফেরির তলা ফেটে ধীরে ধীরে পানিতে ডুবতে থাকে। ওই অবস্থায় আমাদের চোখের সামনে ফেরি থেকে দ্রুতগতিতে দু’টি পণ্যবাহী ট্রাক নামতে পারলেও বাকি গাড়ি নামতে পারেনি। কয়েক মিনিটের মধ্যে কাত হয়ে ডুবে যায় রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া ফেরিটি মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ঘাটে।
৪০ বছরের বেশি সময় ধরে চলাচল করছিল মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে মালবোঝাই ১৪টি ট্রাক নিয়ে ডুবে যাওয়া রো রো ফেরি শাহ আমানত। গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ৫ নম্বর ফেরিঘাটে ডুবে যায় ফেরিটি। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে কাত হয়ে আংশিক ডুবে যায়। অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল অধ্যাদেশ অনুযায়ী, একটি নৌযানের নিবন্ধনের মেয়াদ ৩০ বছর হয়। বিশেষ জরিপের (ফিটনেস) মাধ্যমে এরপর দু’বার পাঁচ বছর করে নিবন্ধনের মেয়াদ বাড়ানো যায়। তবে ৪০ বছরের বেশি সময় কোনোভাবেই কোনো নৌযান চলাচল করতে পারে না। এমন আইন থাকলেও তা বন্ধ করতে পারেনি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি)। ব্রিটিশ শাসনামলে এই মডেলের ফেরিগুলোর প্রচলন হয়। যার কিছু এখনো পদ্মা নদীতে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের মধ্যে চলাচল করে আসছে। এদিকে দেশের ভয়াবহ লঞ্চডুবির ঘটনা অনেক ঘটেছে। তার বেশির ভাগের বিচার হয়নি।
এদিকে রো রো ফেরি শাহ আমানত মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ভেড়ানোর পর কাত হয়ে অর্ধনিমজ্জিত হয়ে পড়ে। এতে ফেরিতে থাকা কয়েকটি যানবাহন নদীতে পড়ে যায়। ফেরি দুর্ঘটনার কারণে অনুসন্ধানপূর্বক ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধকল্পে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে নৌপরিবহন সচিবের কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) সুলতান আব্দুল হামিদ কমিটির আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিব বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক (কারিগরি) মো. রাশেদুল ইসলাম। কমিটির সদস্যরা হলেন- বিআইডব্লিউটিএর পরিচালক (আইসিটি) রকিবুল ইসলাম তালুকদার, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের নটিক্যাল সার্ভেয়ার অ্যান্ড এক্সামিনার ক্যাপ্টেন সাঈদ আহমেদ, মানিকগঞ্জ জেলার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক, বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের সহযোগী অধ্যাপক ড. জুবায়ের ইবনে আউয়াল এবং নৌ-পুলিশের ফরিদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন।
অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ায় ৫ নম্বর ঘাটে আমানত শাহ নামের একটি রো রো ফেরি যানবাহনসহ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস। মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ডুবুরি দল এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কাজ করছে।
নদীমাতৃক দেশ হওয়ায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগের অন্যতম প্রধান মাধ্যম বিভিন্ন ধরনের নৌযান। অন্য যোগাযোগ মাধ্যমের তুলনায় নিরাপদ এবং ব্যয়সাশ্রয়ী হওয়ায় দেশের যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের একটি বড় অংশ এখনো নৌপথেই হয়ে থাকে। যান চালনায় নিয়ম না মানা এবং অদক্ষ শ্রমিকদের দিয়ে লঞ্চ বা ফেরি পরিচালনা করা হয়ে আসছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্য পরিবহনের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এবং যান্ত্রিক ত্রুটি এমন নানা কারণে নৌপথে বড় বড় দুর্ঘটনাও ঘটে। দেশের নৌপথে ৯৫ বছর বয়সী ফেরিও চলে। আইন অনুযায়ী ৪০ বছরের বেশি বয়সী নৌযান চালানোর সুযোগ নেই। মাদারীপুরের বাংলাবাজার থেকে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া রুটে চলাচল করে এই ডাম্ব ফেরি। তীব্র স্রোতে ঝুঁকি এড়াতে এর চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
অতিরিক্ত লোড নিয়ে পদ্মা নদী পাড়ি দেয়ার সময় ফেরিটি ডুবো ডুবো অবস্থায় ছিল। পাটুরিয়া ঘাটের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এ সময় ফেরিতে থাকা যানবাহনের চালক, সহকারীসহ অন্য লোকজন সাঁতরে নদীর তীরে ওঠেন। ফেরি আমানত শাহ থেকে নদীতে পড়ে যাওয়া গাড়ি উদ্ধার করে উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা।
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ফেরিডুবির ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বলে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আবদুল লতিফ এই তথ্য জানান।
১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত নৌদুর্ঘটনার জন্য দেশে পাঁচশ’র বেশি মামলা চলছে। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র একটি মামলার বিচার হবার নজির রয়েছে। অন্যগুলোর বিচার এখনো হয়নি।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) নৌযানের তালিকা অনুযায়ী, ফেরি আমানত শাহ ১৯৮০ সালে তৈরি। ৩৩৫ জন যাত্রী ও ২৫টি যানবাহন বহন করতে পারে এটি। ৮০৬.৬০ টন ওজনের ফেরিটি সর্বোচ্চ ১০.২৫ নটিক্যাল মাইল গতিতে চলতে পারে।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (মেরিন) আবদুস সাত্তার ইনকিলাবকে বলেন, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ঘাট থেকে ১৭টি পণ্যবাহী ট্রাক নিয়ে ফেরিটি ছেড়ে আসে। সকাল পৌনে ১০টার দিকে পাটুরিয়া ঘাটে ভিড়ে এটি কাত হয়ে আংশিক ডুবে যায়। আমানত শাহ ফেরিটি প্রথম দিকের আনা। এর বয়স ৪০ বছর পার হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) পরিচালক (বাণিজ্য) এস এম আশিকুজ্জামান বলেন, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ায় শাহ আমানত নামের একটি রো রো ফেরি কাত হয়ে আংশিক ডুবে গেছে। পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের সহকারী উপ-পরিচালক শরিফুল আলম জানান, ফেরি উদ্ধারের জন্য আমাদের তিনটি ইউনিট কাজ করছে। এখন পর্যন্ত কোনো লাশ উদ্ধার হয়নি। আমাদের উদ্ধারকাজ অব্যাহত রয়েছে। তবে কোনো প্রাণহানির সম্ভাবনা নেই।
ফেরিতে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী অমল কান্তি ভট্টাচার্য আহত অবস্থায় পাটুরিয়া ঘাটে ওঠেন। তাঁর সঙ্গে থাকা মোটরসাইকেল ও মুঠোফোন নদীতে পড়ে গেছে। পরে স্থানীয় এক ব্যক্তির ফোন থেকে বাসায় বিষয়টি জানান। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন স্ত্রী দেবযানী ভট্টাচার্য। অমল কান্তি বলেন, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মোটরসাইকেল চালিয়ে তিনি ঢাকায় যাচ্ছিলেন। দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ঘাটে ফেরি ভিড়তে দেখে তিনি উঠে পড়েন। ফেরিটি মাঝনদীতে আসার পরই পানি উঠতে দেখে সবাই চিৎকার করতে থাকেন। পরে ঘাটে ফেরি ভিড়তেই দেখেন কাত হয়ে যাচ্ছে। কাত হয়ে গেলে তিনি ঘাটেই পড়ে যান। অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান। তবে মোটরসাইকেল, মুঠোফোনসহ সব নদীতে পড়ে গেছে।
এদিকে বাংলাদেশের ভয়াবহ ৫টি লঞ্চডুবির ঘটনা ঘটেছে। ২০২০ ঢাকার পোস্তগোলা সংলগ্ন এলাকায় মর্নিং বার্ড নামে একটি লঞ্চডুবির ঘটনার পর বাংলাদেশে নৌপথে নিরাপত্তা দুর্ঘটনার বিষয়টি আবারো সামনে চলে এসেছে। সেই লঞ্চ দুর্ঘটনায় অন্তত ৩৩ জন নিহত হন। বেসরকারি সংস্থা কোস্ট বিডির গবেষণা অনুযায়ী, গত ২০ বছরে বাংলাদেশের নৌপথে বড় ১২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে, এতে দেড় হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন।
সংস্থাটির একজন যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ মুজিবুল হক মুনির বলেছেন, লঞ্চডুবির বড় ঘটনার অনেকগুলোই ঘটেছে পদ্মা ও মেঘনা নদীতে।
প্রাণহানির হিসেবে দেশের নৌপথে সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনার কয়েকটি সম্পর্কে জানান। গত ২০১৪ সালের ৪ অগাস্ট আড়াইশ’র বেশি যাত্রী নিয়ে পদ্মা নদীতে ডুবে যায় পিনাক-৬ নামের একটি লঞ্চ। বাংলাদেশের নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, ওই লঞ্চটি তোলা সম্ভব হয়নি। এবং এর ধ্বংসাবশেষও কখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডুবে যাওয়া লঞ্চ থেকে ৪৯ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছিল, আর ৫০ জন যাত্রীর খোঁজ পাওয়া যায়নি। বাকিরা সাঁতরে এবং জেলেদের সহায়তায় তীরে উঠতে পেরেছিলেন। এমভি নাসরিন-১ ২০০৩ সালের ৮ জুলাই ঢাকা থেকে ভোলার লালমোহনগামী এমভি নাসরিন-১ নামের লঞ্চটি চাঁদপুরের মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মোহনায় ডুবে যায়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালবোঝাইয়ের কারণে লঞ্চটির তলা ফেটে গিয়েছিল। ডুবে যাওয়ার সময় লঞ্চটিতে কত যাত্রী ছিলেন। তবে ওই দুর্ঘটনায় সরকারি হিসাবে প্রায় সাড়ে ছয়শ’ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।
২০১৪ সালে ডুবে যাওয়া পিনাক-৬ এর উদ্ধারকাজ। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। গত ২০০২ সালের ৩ মে চাঁদপুরের ষাটনল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে ডুবে যায় সালাহউদ্দিন-২ নামের যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এমভি রাজহংসী গত ২০০০ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঈদুল আজহার রাতে চাঁদপুরের মতলব উপজেলার ষাটনল এলাকায় মেঘনা নদীতে এমভি জলকপোত এবং এমভি রাজহংসী নামের দু’টি যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে রাজহংসী লঞ্চটি পানিতে তলিয়ে যায়। সে সময় ওই লঞ্চের ১৬২ জন যাত্রী নিহত হয়েছিলেন।
গত ১৯৮৬ সালে অ্যাটলাস স্টার নামে একটি লঞ্চ ডুবে ২০০ জন যাত্রী মারা গিয়েছিল। ২০০৯ সালে ভোলার কাছে ডুবে যায় এমভি কোকো-৪ লঞ্চ। এছাড়া ২০০৫ সালে একটি ফেরি ডুবে গিয়ে ১১৮ জন যাত্রী নিহত হন এবং ২০০৫ সালে এমএল মিতালী ও এমএল মজলিশ নামে দুইটি ছোট লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষের পর ডুবে গিয়ে প্রায় ৩০০ মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, মৃত্যুর হিসাবে এই লঞ্চডুবিকে দেশের সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা বলা হয়। কিন্তু সবগুলোর মামলা হয়। বিচার হয় না। তিনি বলেন, ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত নৌদুর্ঘটনার জন্য দেশে পাঁচশ’র বেশি মামলা চলছে। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র একটি মামলার বিচার হলেও বাকিগুলোর বিচার হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।