পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাবি রিপোর্টার : চাঁদা দাবি করে ভারতীয় নম্বর থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষককে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। প্রাণনাশের হুমকিপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন, বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক অমৃতলাল বালা, অধ্যাপক মিজানুর রহমান খান, অধ্যাপক সফিকুন্নবী সামাদী ও সহকারী অধ্যাপক শামসুন নাহার। এদের মধ্যে অধ্যাপক সফিকুন্নবী সামাদী ছাড়া বাকি তিনজন থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান খান জানান, ‘গত ১১ অক্টোবর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এক ভারতীয় নম্বর (৯১৮০১৭৮২২৭২৫) থেকে তাকে ফোন করে বলা হয়, সাভার ইপিজেড-এ পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আমাদের এক লোক আহত হয়েছেন। তার কলকাতার খিদিরপুরে চিকিৎসা চলছে। চিকিৎসার জন্য ১৪ লাখ টাকা দরকার। আমাদের কাছে ১০ লাখ আছে। আপনাকে বাকি চার লাখ টাকা দিতে হবে। এ সময় ফোনকারী নিজেকে সুব্রত বাইন পরিচয় দেয়।
এর আগে গত ৬ অক্টোবর সকালে ড. মোসা. শামসুন নাহারকে একই নম্বর থেকে, একই নামে ফোন করে চাঁদা চাওয়া হয়। না হলে পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করার হুমকি দেওয়া হয়। এসময় সুব্রত বাইন নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শীর্ষ সন্ত্রাসী বলেও দাবি করেন।
শামসুন নাহারকে হুমকি দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই একই নম্বর থেকে বাংলা বিভাগের আরেক অধ্যাপক ড. সফিকুন্নবী সামাদীকে ফোন করে সুব্রত বাইন বলেন, আমাকে চিনতে পেরেছেন? আমি বলি, চিনতে পেরেছি। আমি পরীক্ষা দিই না, নিই এই বলে আমি ফোন রেখে দিই।’
এ ব্যাপারে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, এ ঘটনায় মিজানুর রহমান আর শামসুন নাহার থানায় জিডি (সাধারণ ডাইরি) করেছে। সফিকুন্নবী সামাদী করেননি। হুমকি এসেছে ভারতীয় নাম্বার থেকে। এজন্য বিষয়টা একটু জটিল হয়ে গেছে। তারপরও আমরা তদন্ত শুরু করেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।