পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের অনগ্রসর, অবহেলিত ও মজলুম উর্দূভাষী বিহারী মুসলিম জনগোষ্ঠীকে ঢালাও ভাবে ‘আটকেপড়া পাকিস্তানি’ আখ্যা দেয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশী বিহারী পূণর্বাসন সংসদ (বিবিআরএ)। সংগঠনটির পৃষ্ঠপোষক নেয়াজ আহমদ খান, কেন্দ্রীয় সভাপতি মো.কাওসার পারভেজ ভুলু এবং এক যৌথ বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ একটি সংঘবদ্ধ রিলিফখোর চক্র ছাড়া বাংলাদেশে কোনো আটকেপড়া পাকিস্তানির অস্তিত্ব নেই বলে দাবী করেন। তারা বলেন, বিবিআরএ নেতৃবৃন্দ দেশের সকল বিহারী ক্যাম্পের উর্দূভাষী বিহারী মুসলিম বাসিন্দাগণ ২০০৬ ও ২০০৮ সালে তাদের নাম সরকার ও দেশবাসীর পূর্ণ সহযোগীতায় ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করেছেন। ২০০৬ সালের পর হতে তারা সকল নির্বাচনে বাংলাদেশের নাগরিক মর্যাদায় ভোট প্রদান করেছেন এবং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করেছেন উল্লেখ করে প্রশ্ন তুলেছেন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এখন বিহারীদের পূণর্বাসনের পরিবর্তে ‘আটকেপড়া পাকিস্তানি’ আবিষ্কার করছেন কেন? তাদের বিবৃতিতে বিবিআরএ নেতৃবৃন্দ তথাকথিত আটকেপড়া পাকিস্তানী দাবীদারদের ইমিগ্রেশন আইনে গ্রেফতারের দাবী পূনর্ব্যক্ত করেন। একই সঙ্গে সরকারকে অবিলম্বে তথাকথিত ‘আটকেপড়া পাকিস্তানী’দের তালিকা প্রকাশ করে জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দুর করার দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।