পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে একটি অস্ত্রোপচারের পর আইসিইউতে রাখা হয়েছে। সোমবার এভারকেয়ার হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. জাহিদ হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ডা. জাহিদ হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার একটি মাইনর অপারেশন করা হয়েছে। এখন তিনি আইসিইউতে আছেন।
ডা. জাহিদ বলেন, 'ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) ছোট একটি বায়োপসি করা হয়েছে। অপারেশনের পরে তার সঙ্গে ছেলে তারেক রহমান কথা বলেছেন। ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারও কথা বলেছেন। ছোট ছেলের স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিথি কথা বলেছেন।'
এদিকে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জানিয়েছেন, ‘আপনারা নিশ্চিত থাকুন, খালেদা জিয়া এখন একদম সুস্থ আছেন, তাঁর চিকিৎসকেরা এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কোনো রকম বিপদের কোনো সম্ভাবনাই নেই বলে তাঁরা মনে করেন।’
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। এ সময় খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি
সংবাদ সম্মেলনে সুচিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান ফখরুল। তিনি বলেন, ‘শি নিডস অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট ইন অ্যাডভান্স সেন্টার। এর জন্য আইনগত কোনো বাধা আছে বলে আমরা মনে করি না। কেন জামিন পাবেন না। জামিন তো ওনার প্রাপ্য। এটা তাঁর অধিকার। এটা কোনো দয়া নয়।’
খালেদা জিয়ার কিছু হয়ে গেলে তাঁর জন্য সরকারই দায়ী থাকবে বলে মন্তব্য করেন ফখরুল। সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনারা তো তাঁকে (খালেদা জিয়া) স্থায়ী জামিন দেন নাই। স্থায়ী মুক্তিও দেন নাই। হয় আপনারা পুরোপুরি মানা করে দেন, অথবা পুরোপুরি মুক্ত করে দেন।’
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্য এখানে কোনো অ্যাডভান্স সেন্টার নাই। এ জন্য তাঁকে বাইরে নিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু সরকার তাঁকে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। তাঁর যে শারীরিক অবস্থা, এটা সরকারেরই উচিত অবিলম্বে তাঁকে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।