পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার আসামি এহতেশামুল হক ভোলাকে যশোরের বেনাপোল থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআইর একটি বিশেষ টিম তাকে পাকড়াও করে। সে ভারত পালিয়ে যাচ্ছিল বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার তাকে আদালতে তোলা হয়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গ্রেফতারের পর শুক্রবার তাকে চট্টগ্রাম আনা হয়।
২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর পাঁচলাইশ থানার ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার অদূরে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে খুন করা হয় মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় পুলিশ সদর দফতরের তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। ওই মামলায় ২০১৬ সালের ২৭ জুন নগরীর বাকলিয়া এলাকা থেকে মিতু হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র-গুলিসহ এহতেশামুল হক ভোলা ও তার সহযোগী মো. মনিরকে গ্রেফতার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। ২০১৯ সালের ২৯ ডিসেম্বর জামিনে কারামুক্তি পান এহতেশামুল হক। চলতি বছরের ১১ মে বাবুল আক্তারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পিবিআই। তদন্তে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের লক্ষ্যে ১২ মে ওই মামলার ৫৭৫ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয় পিবিআই। আগের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনে দাখিলের পর একই দিন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বাদি হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় বাবুল আক্তারসহ আটজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ভোলাও এই মামলার আসামি। এই দ্বিতীয় মামলায় জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে গিয়ে ব্যর্থ হন ভোলা। গ্রেতারের তোড়জোড়ের মধ্যে ভোলা যশোরের বেনাপোলে গিয়ে আত্মগোপন করেছিলেন। সীমান্ত পাড়ি দিয়ে দেশ ছেড়ে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।