পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বিচারাধীন মামলা নিয়ে বক্তব্য দেয়ায় বিচারকে প্রভাবিত করবে। কারণ প্রশাসনিক প্রধান বিচারাধীন মামলা নিয়ে বক্তব্য দিলে তদন্ত সংস্থা ও অন্যদের আর সাহস থাকে না তার বক্তব্যের ভিন্ন কোন রিপোর্ট দেয়ার। গতকাল এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলা প্রত্যাহার এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী সোহেলসহ সব রাজবন্দির মুক্তির দাবিতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা ফোরাম এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, সরকার বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করতে দলীয় লোক নিয়োগ দিয়েছে। তারপরও নিশ্চিত হতে পারছে না। এ জন্য প্রশাসনিক প্রধান এখন নিজেই বক্তব্য দিচ্ছেন। তিনি বিচার বিভাগের দায়িত্ব নিয়ে নিচ্ছেন। এখন আর কারো সাহস নেই অন্য কোন বিচার করার। তবে এ বিচারই শেষ বিচার নয়, এর চেয়েও বড় আদালত আছে। আল্লাহই সঠিক বিচার করবেন।
তিনি বলেন, নাসির উদ্দিন পিন্টুর মতোই রিজভী আহমেদকে সরকার মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে চায়। এ জন্য তাকে মুক্তি দিচ্ছে না। হাবীব উন্ নবী সোহেল গণতন্ত্রের পক্ষে শক্তিশালী ভূমিকা রাখেন, এ জন্য সরকার তাকে বন্দি করে রেখেছে। এভাবে সরকার যে মন্দ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তার শিকার এক সময় তারাও হতে পারে। চীনের প্রেসিডেন্টের আগমনকে স্বাগত জানিয়ে তার এ সফর দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান বলেন, শহীদ জিয়ার সময় থেকে চীনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক তৈরি হয়। চীনা প্রেসিডেন্টের সফর দেশের গণতন্ত্র উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে আবু নাসের রহমাতুল্লাহ বলেন, ১/১১-এর সময় দুই নেত্রীর নামে একই ধরনের মামলা হলেও একজনের মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে, আর একজনের মামলা প্রত্যাহার না করে প্রতিদিন তাকে আদালতে টেনে আনা হচ্ছে।
স্বাধীনতা ফোরাম সভাপতি ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য খালেদা ইয়াসমিন ও অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, কৃষক দল নেতা শাজাহান মিয়া সম্রাট, যুবদল নেতা সাঈদ হাসান মিন্টু, সাহিদুর রহমান তামান্না, ইসমাঈল তালুকদার খোকন, শরিফ মোস্তফা জামান লিটু, ছাত্রদল নেতা সেলিনা সুলতানা নিশিতা, আব্দুর রহিম, স্বাধীনতা ফোরাম নেতা ইসতিয়াক আহমেদ বাবুল, ইলিয়াস হোসেন, ফারুকুল ইসলাম, সৈয়দ ওমর ফারুক, চৌধুরী রাজিব আহসান রিপন, হাফিজুর রহমান কবির, জাহাঙ্গীর আলম, যুবদল নেতা কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।