পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রেসিডেন্ট মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, ভোক্তার আস্থা অর্জনে বিএসটিআইকে আরো দক্ষ, জবাবদিহি ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আগামীকাল ১৪ অক্টোবর ‘বিশ্ব মান দিবস’ উপলক্ষ্যে আজ এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব মান দিবস’ পালনের উদ্যোগকে প্রেসিডেন্ট স্বাগত জানান। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রাকে (এসডিজি) গুরুত্ব দিয়ে এবারে ‘বিশ্ব মান দিবস’ এর প্রতিপাদ্য ‘সমন্বিত উদ্যোগে টেকসই উন্নত বিশ্ব বিনির্মাণে মান’ যথার্থ হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্ব পরিমন্ডলে সকলের সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক মান হচ্ছে একটি অন্যতম হাতিয়ার। জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সকল ক্ষেত্রে মানসম্মত পণ্য উৎপাদন ও সেবা প্রদান নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সামাজিক ভারসাম্যহীনতা দূরীকরণ, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের মাত্রা সীমিতকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান ও সামঞ্জস্য নিরূপণের বিদ্যমান উপকরণসমূহ ব্যবহার করে এসব লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
তিনি আশা প্রকাশ করেন সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাসমূহ আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ ও বাস্তবায়নে অধিকতর মনোযোগী হবেন এবং এর মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে শিল্প সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইতিবাচক অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
তিনি বলেন, বিশ্ব মান দিবস’ উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচি বিশেষায়িত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের পাশাপাশি মান উন্নয়ন ও প্রয়োগে শিল্প উদ্যোক্তা, বিক্রেতা ও ভোক্তা সাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্ব মান দিবসের তাৎপর্যকে অনুধাবন করে দেশীয় শিল্প উদ্যোক্তা, আমদানিকারক-রপ্তানিকারকগণ মানসম্মত পণ্য উৎপাদন, বিক্রয় ও বিতরণের মাধ্যমে জনগণকে কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদানে অধিকতর মনোযোগী হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জাতীয় মান সংস্থা হিসেবে বিএসটিআই পণ্যের মান প্রণয়ন ও উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হবে বলে প্রেসিডেন্ট প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। তিনি ‘বিশ্ব মান দিবস’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।