পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবারের কাউন্সিলে রংপুর থেকে কাউন্সিলর মনোনীত হয়েছেন জয়
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার পর কাউন্সিলে ফোকাস হবেন শুধু জয়
তরুণ নেতাদের দাবি জয় দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখুন
দলে গুরুত্বপূর্ণ পদ ও সক্রিয় রাজনীতিতে জয়ের আসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত শুধু শেখ হাসিনার
তারেক সালমান : আর মাত্র ১০ দিন পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় কাউন্সিল। সম্মেলনকে সফল ও অর্থবহ করতে দলটিতে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। দিনের প্রতিটি মুহূর্ত অত্যন্ত ব্যস্ততায় পার করছেন নেতারা। কর্মীরাও রয়েছেন অত্যন্ত ফুরফুরে। সম্মেলনস্থল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ও দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ৩ ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ও হয়ে উঠেছে নেতাকর্মীদের পদভারে কর্মচঞ্চল। যদিও সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনার বিকল্প কোনো ভাবনা দল ও নেতাকর্মীদের মনে নেই, সম্ভাবনা নেই সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামেরও পরিবর্তনের। এরপরও অপরাপর গুরুত্বপূর্ণ পদ নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে গুজব-গুঞ্জন ও আলোচনা। বিশেষ করে বয়সজনিত কারণে সভাপতির পদ থেকে শেখ হাসিনার অবসরের ভাবনা বাস্তবায়নের কোনো সম্ভাবনা এই মুহূর্তে না থাকলেও দলের ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার যোগ্য উত্তরাধিকার নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। নেতা-কর্মীদের দাবি, সময়ের বাস্তবতায় একদিন শেখ হাসিনা যখন সত্যিই অবসরে যাবেন তখন যেন দলের নেতৃত্ব ‘খেই’ হারিয়ে না ফেলে; সেজন্য উপযুক্ত নেতৃত্ব দিতে এখনই প্রধানমন্ত্রীপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে দায়িত্বে আনা হোক। বিশেষ করে আওয়ামী রাজনীতির মূল শক্তি সাবেক ছাত্রলীগের নেতারা যারা মূল দলে অপেক্ষাকৃত তরুণ তাদের দাবি ও প্রত্যাশা এবারের সম্মেলনের মাধ্যমেই জয় আওয়ামী রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন। এবারই দলের নীতিনির্ধারণী পদে জয়কে দেখার প্রত্যাশা তরুণ নেতাদের। দলের অনেক নেতার সঙ্গে আলাপকালে তাদের এ দাবি বেশ জোরালো তা বোঝা গেছে।
শুধু দলীয় রাজনীতিতে সক্রিয়তা নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে দলের ভবিষ্যৎ কর্ণধার হিসেবে দেখতে চান টানা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা। বিশেষ করে দলের অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতাদের আকাক্সক্ষা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র জয় এখন থেকেই দলের নীতিনির্ধারণী দায়িত্বশীল পদে থেকে সক্রিয় রাজনীতি চর্চা শুরু করুন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার যোগ্য উত্তরাধিকারী হিসেবে জয়ই আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কা-ারী হবেন এমনটাই তাদের প্রত্যাশা। তাই এখন থেকেই তিনি দলকে, দলের নেতাকর্মীদের, দেশের রাজনীতি বুঝতে, চিনতে আরো সুযোগ পাবেন।
দলের নেতাদের অভিমত, বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির জয়-জয়কারের এ যুগে দেশকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তিভিত্তিক উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। সে কারণেই তারা ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবক্তা, প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা পেশাদার তথ্য-প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়কে দলে সক্রিয় দেখতে চান। কারণ জয় ইতোমধ্যেই তার মেধা ও দক্ষতা দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন ও জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনের অন্যতম কারিগর।
ইতোমধ্যে আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনে কাউন্সিলর হিসেবে জয়ের যোগ দেয়ার কথা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে দলটি। গত বৃহস্পতিবার দলের ধানমন্ডির কার্যালয়ে দপ্তর উপকমিটির রংপুর বিভাগের প্রস্তুতি বৈঠকে এ ঘোষণার কথা জানান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ। তিনি জানান, জয় রংপুর জেলা থেকে সম্মেলনে প্রতিনিধিত্ব করবেন।
হানিফ সাংবাদিকদের বলেন, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কাউন্সিলদের যে তালিকা পাঠানো হয়েছে, তাতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম আছে। আগামী কাউন্সিলে রংপুরের কাউন্সিলর হিসেবেই তিনি সম্মেলনে যোগ দেবেন।
এদিকে, গত কয়েক বছর ধরেই দলের জয়কে চান তরুণ নেতারা
ভেতরে-বাইরে জয়কে সামনে আনার দাবি প্রবল হয়ে উঠেছে। তবে আওয়ামী লীগের এবারেব সম্মেলন ঘিরে এ দাবি উচ্চারিত হচ্ছে জোরালোভাবে। এ সম্মেলনেই বঙ্গবন্ধুর এ দৌহিত্রকে দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে দেখতে চান তরুণ নেতারা। তরুণ নেতাদের দাবির এ বিষয়টি সামনে রেখেই আসছে দলের জাতীয় সম্মেলনে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ফোকাস করতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে দলটির হাইকমান্ড।
আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও দলের ২০তম সম্মেলনে ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ‘ফোকাস’ করার জন্য দলের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। গত শনিবার দুপুরে ধানমন্ডিতে দলের সম্মেলন প্রস্তুতির সাজসজ্জা উপকমিটির বৈঠকে তিনি এ বিষয়ে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে ব্যক্তিগত সৌজন্যমূলক পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ড পরিহার করে সবকিছু পরিহার করতে হবে। তিনি জানান, এবারের আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার পাশাপাশি দলের ‘ভবিষ্যৎ নেতা’ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ‘ফোকাস’ করা হবে।
কাদের বলেন, ২০তম জাতীয় সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ব্যক্তিগত সৌজন্যমূলক পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ড পরিহার করতে হবে। আমাদের দলের ‘ভবিষ্যৎ নেতা সজীব ওয়াজেদ জয়কে ফোকাস করতে হবে। এবারের জাতীয় সম্মেলনে ফোকাস হবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আমাদের ভবিষ্যৎ নেতা সজীব ওয়াজেদ জয়। জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি ব্যানার ও পোস্টারে বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও জাতীয় নেতাদের ছবি ছাড়া আর কোনো ছবি থাকবে না।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, এর আগে ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সজীব ওয়াজেদ জয় তার পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ লাভ করেন। এরপর থেকেই মূলধারার রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রীপুত্রের সক্রিয় হওয়া নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা আর আলোচনা শুরু হয়। গত ২০১৫ সালে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাবার বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে তাকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়। চলতি বছরে গত ২ মে পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তার সদস্যপদ নবায়ন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় দলের এবারের কাউন্সিলের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে আসবেন কি না গণমাধ্যমকর্মীদের এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর আরেক সদস্য মোহাম্মদ নাসিম গতকাল মঙ্গলবার বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে আসবেন কি না সে সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দল। আমি মনে করি, জয় দেশের সম্পদ। দল যদি তাকে উপযুক্ত মর্যাদা দেয়, তাহলে তিনি দলের সম্পদ হবেন। তিনি বলেন, সম্মেলনে রংপুর থেকে সজীব ওয়াজেদ জয়কে কাউন্সিলর করায় দেশবাসী অনুপ্রাণিত হয়েছে।
সূত্র মতে, পারিবারিক রাজনৈতিক ঐতিহ্য, ব্যক্তিগত বিচক্ষণতা-প্রজ্ঞার কারণেই রাজনৈতিক অঙ্গনের তরুণ সমাজের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের মধ্যে তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে অংশ না নিলেও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে জয়ের ভূমিকা ধীরে ধীরে বাড়ছে। বিজ্ঞান প্রযুক্তির আলোকে দেশকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে নানা ইস্যুতে তিনি কথা বলেছেন, যা দেশের গণমাধ্যমগুলো গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করে আসছে।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের দলীয় নেতৃত্ব নিয়ে দলের তরুণ নেতাদের দাবির বিষয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ইনকিলাবকে বলেন, এটা আমাদের প্রত্যাশা। দাবি না। আমাদের প্রত্যাশাই হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় ২০১০ সালে রংপুর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্য পদ গ্রহণ করেছে। এবারকার সম্মেলনে রংপুর থেকে তার নাম কাউন্সিলর হিসেবে পাঠানো হয়েছে। আমরা আওয়ামী রাজনীতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে চাই। যেহেতু সে কাউন্সিলর হয়ে আসছে; যদিও সে তথ্যপ্রযুক্তি ডিসিশন মেকিংয়ে আছে। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে সে সরকারের কাজ করছে। আমরা চাই যে, সে পলিসি লেভেলে আসুক। আমাদের তো ইচ্ছা আছেই। আমাদের নেত্রী যেহেতু শেখ হাসিনা, তার প্রতি আমাদের আনুগত্য, বিশ্বাস তাকে ঘিরেই। ফাইনাল সিদ্ধান্ত তো তিনিই নেবেন।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বাবার বাড়ি পীরগঞ্জের কয়েকটি জনসভায় অংশ নেন জয়। মা শেখ হাসিনার জন্য নৌকা প্রতীকে ভোট চান তিনি। এ সময় তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায় এলাকাবাসী। তাকে ভবিষ্যতে নেতা হিসেবে দেখার ইচ্ছার কথাও প্রকাশ করে এলাকাবাসী। ৪৫ বছর বয়সী তথ্যপ্রযুক্তিবিদ জয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের দলীয় কর্মকা-ে সক্রিয় হওয়ার তরুণ নেতাদের দাবির বিষয়ে আওয়ামী লীগের তরুণ নেতা এনামুল হক শামীম ইনকিলাবকে বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় নিজেকে বিশ্বমানের শিক্ষায় সুশিক্ষিত করে ও প্রধানমন্ত্রীর দল এবং সরকারের কাজে সহযোগিতা করে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন তিনি বিশ্বমানের একজন নেতা। সারা বাংলাদেশের কোটি কোটি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম মনে করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাস্তবায়ন করছেন তাকে আরো এগিয়ে নিতে চাইলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নেতৃত্বে আসা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শামীম বলেন, জয় তার চিন্তা-চেতনা, মেধা-দক্ষতা-যোগ্যতা দিয়ে ইতোমধ্যে দেশকে আইটি সেক্টর থেকে শুরু করে সব সেক্টরে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তাই সারাদেশের কোটি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করে একজন কর্মী হিসেবে, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শের একজন সৈনিক হিসেবে আমিও মনে করি সজীব ওয়াজেদ জয়কে নেতৃত্বে আসা প্রয়োজন।
এদিকে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আরেক দৌহিত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববিও রয়েছেন আওয়ামী লীগের তরুণ নেতৃত্বের আলোচনায়। জয়ের পাশাপাশি এবারের কমিটিতে ববির নামও যুক্ত থাকবে বলে আশা করছেন আওয়ামী লীগের তরুণ নেতাকর্মীরা। তারা মনে করেন, আধুনিক প্রযুক্তিশীল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দলকে এগিয়ে রাখতে তরুণ নেতৃত্বের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীপুত্র এবং শেখ রেহানাপুত্র দু’জনই যোগ্য। তাছাড়া বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র হিসেবে রাজনীতিতে তাদের অংশগ্রহণ প্রয়োজনও বটে। সূত্র মতে, আগামী নতুন কমিটিতে জয়ের থাকার সম্ভাবনা বেশি। জাতীয় নির্বাহী কমিটির এক নম্বর সদস্য হিসেবে থাকতে পারেন তিনি। আর ববি রাজনৈতিক দক্ষতা বাড়াতে এখন দলের বিভিন্ন কাজকর্মে নিজেকে সম্পৃক্ত করছেন। বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানার ছেলে ববি দীর্ঘদিন ধরে দেশে আছেন। তিনি সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) নানা কাজের তত্ত্বাবধান করছেন। তিনি কাজে বেশ সফলতা দেখিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।