পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দীর্ঘ বিরতির পর গতকাল সোমবার থেকে আবারও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স বিতরণ শুরু করছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এ কর্মসূচিতে প্রথমে আটকে থাকা ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে। তবে কর্মকর্তারা জানান, গতকাল থেকে এ কাজ শুরু হলেও একজন চালকের লাইসেন্স পেতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকদিন।
বিআরটিএর সড়ক নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক মাহবুব-ই-রব্বানী জানান, সেনাবাহিনীর অধীন মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) ইতোমধ্যে লাইসেন্স ছাপানোর কাজ শুরু করেছে। স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাপার কাজ শুরুর ছয় মাসের মধ্যে আটকে থাকা ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহের কাজ শেষ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
তিনি জানান, লাইসেন্স ছাপা হলে আবেদনকারী চালককে এসএমএস বা মোবাইল বার্তার মাধ্যমে সংগ্রহের তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। একই সঙ্গে প্রিন্ট হওয়া লাইসেন্স কার্ড প্যাকেজিং করে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট জেলা সার্কেল অফিসে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। যিনি যে অফিসে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছেন তিনি সেই অফিস থেকে লাইসেন্স পাবেন। এগুলো প্রস্তুত হয়ে বিভিন্ন জেলায় সার্ভিস ডেলিভারি আউটলেটে পৌঁছাতে এবং আবেদনকারীদের হাতে দিতে তিন-চারদিন সময় তো লাগবে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে পেন্ডিং সব লাইসেন্স দেওয়া শেষ করা যাবে।
জানা গেছে, প্রায় দুই বছর ধরে বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাননি প্রায় সাড়ে ১২ লাখ চালক। মোটরযান চালানোর অস্থায়ী অনুমতিপত্র হিসেবে অন্তর্বতীকালীন প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ ব্যবহার করছেন চালকরা। এ নিয়ে সড়কে তাদের অনেক হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।