পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহক ঠকানোর অভিযোগে আলোচিত আরও চার ই-কমার্স কোম্পানির দায় ও সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিস দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এসব প্রতিষ্ঠান হচ্ছে- থলে, দালাল প্লাস, আনন্দের বাজার ও অল-শপার। এই চার কোম্পানিকে গত বৃহস্পতিবার ওই নোটিস পাঠানো হয় বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স সেলের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাঈদ আলী জানান। গতকাল সোমবার তিনি বলেন, আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদেরকে নোটিসের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কারও সাড়া পাওয়া যায়নি। গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে ওই চার কোম্পানির দায়ের পরিমাণ এবং সেই দায় পরিশোধের জন্য কোম্পানির সম্পদের পরিমাণ ও পরিকল্পনা জানাতে বলা হয়েছে নোটিসে।
ওয়েবসাইট খুলে অবাস্তব ও লোভনীয় ‘অফারে’ প্রলুব্ধ করে গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জে, কিউকম, ধামাকা, আলাদিনের প্রদীপসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানি। সর্বশেষ যে চার কোম্পানিকে নোটিস দেওয়া হয়েছে, তাদের ব্যবসার ধরণও ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জের মত বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সাঈদ আলী। তদন্ত চলার মধ্যেই কিছু ই-কমার্স কোম্পানির উদ্যোক্তা গ্রাহকের টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে। অফিস বন্ধ থাকলেও অনেক কোম্পানি অনলাইনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
সাঈদ আলী বলেন, এরা বিভিন্ন রকম অনৈতিক অফার দিচ্ছে, গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করছে। ইতোমধ্যে আইনের আওতায় আসা ই-কমার্স কোম্পানিগুলো একই ধরনের অফার দিয়ে বিতর্কিত হয়েছিল। ওই চার কোম্পানির মধ্যে আনন্দের বাজারের প্রতিষ্ঠাতা আহমুদুল হক খন্দকারের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় প্রতারণার মামলাও হয়েছে। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানোর কথা জানিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।