পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীদের তালিকায় এ বছর মর্যাদাপূর্ণ স্থান লাভ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষক, গবেষক এবং বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। গতকাল এডি সাইন্টিফিক ইনডেক্স নামের আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা সংস্থা সারা বিশ্বের ২০৬ দেশের ১৩ হাজার ৫৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত লাখেরও বেশি বিজ্ঞানীর সাইটেশান এবং অন্যান্য ইনডেক্সের ভিত্তিতে এই তালিকা প্রকাশ করেছে। এই র্যাংকিং করার ক্ষেত্রে বিশ্বের ৭ লাখ ৮ হাজার ৪৮০ জন, এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ১ লাখ ৫৩ হাজার ২৬২ জন, বাংলাদেশের ১ হাজার ৭৯১ জন এবং খুবির ২৯ জন বিজ্ঞানীর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে চলতি বছরসহ গত পাঁচ বছরের সাইটেশন আমলে নেওয়া হয়। এর মধ্যে গবেষক অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি ও ফরেস্ট্রিতে এবং পৃথকভাবে ফরেস্ট্রি উভয় ক্যাটাগরিতে ১ম, দেশে ফরেস্ট্রি বিজ্ঞানীদের মধ্যে ৪র্থ, এশিয়ার বিজ্ঞানীদের মধ্যে ১৫১তম এবং সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের মধ্যে ৮২৫তম স্থান লাভ করেছেন। খুবি ভিসি ড. মাহমুদ হোসেন একজন নিবেদিত প্রাণ গবেষক হিসেবে পরিচিত। বন, কৃষি, মৃত্তিকা, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও পর্যটনের ক্ষেত্রে রয়েছে তার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গবেষণা খ্যাতনামা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। সুন্দরবনের ওপর তার নানাধর্মী গবেষণা রয়েছে। এছাড়া তিনি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ। দেশের মধ্যে প্রথম খুবিতে সয়েল আর্কাইভ তার উদ্যোগে ও প্রচেষ্টায় স্থাপিত হয়েছে।
ভিসি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ওপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। ইতোমধ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আকৃষ্ট করতে স্কলারশিপের পরিমাণ ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা ছাড়াও গবেষণা ল্যাব উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছেন। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আরোও ২৮ জন শিক্ষক-গবেষক এই র্যাংকিং তালিকায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থান লাভ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।