পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিবন্ধন পরীক্ষা বন্ধ করে প্যানেল ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করতে হবে। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) অব্যবস্থাপনায় বিরক্ত এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছে প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনেরা।
গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সংগঠনটি আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়। মানববন্ধনে দাবি বরা হয়, ২০০৫ সালে গঠিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) উদ্দেশ্য ছিল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্য শিক্ষক নির্বাচন করা। তখন সনদের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর। ফলে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে সনদ পেলেও সনদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছিল। বর্তমান সরকার ২০১৩ সালের সনদের মেয়াদ পাঁচ বছর বাদ দিয়ে আজীবন করা হলে ম্যানেজিং কমিটি নামমাত্র পরীক্ষা নিয়ে নিজেদের মনোনীত প্রার্থীকে এগিয়ে রাখা হত। নিয়োগ পরীক্ষায় নিবন্ধন মার্ক কোনো বিষয় ছিল না। এছাড়াও কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বারবার নিয়োগ পরীক্ষার নামে প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন ফি বাবদ বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল। এই অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতি বন্ধের জন্য ২০১৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সুপারিশের ক্ষমতা এনটিআরসিএকে দিলে তাতে নতুন গেজেট দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত ও নিয়োগবঞ্চিত হয়ে ১-১২তমদের কিছু অংশ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে রিট করেন। এতে আটকে যায় ১৩তমদের নিয়োগ সুপারিশের কার্যক্রম। আবার ১৩তমদের একদল আন্দোলন করে আদালতের দ্বারস্থ হন এবং রিট করেন।
তারা বলেন, পরবর্তীতে এনটিআরসিএর দেওয়া ২০১৮ সালের দ্বিতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে ৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের আবেদনের সুযোগ রাখা হয় না। ফলে আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হন ৩৫ বছরের বেশি বয়সী নিবন্ধনধারী। পরে আবার কোর্টের রায় ৩৫ বছরের বেশি বয়সী নিবন্ধনধারীদের তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করার সুযোগ রাখা হয়। এনটিআরসিএর এই অব্যবস্থাপনা ও অদূরদর্শিতার কারণে নিবন্ধনধারীরা বার বার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি মো. আমির হোসেনসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।