পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রায় আড়াই কোটি মানুষের অংশগ্রহণের প্রত্যাশায় অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে দর্শনার্থীদের স্বাগত জানিয়ে গত ১ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে দুবাই আন্তর্জাতিক পণ্য প্রদর্শনী ‘ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০’। ছয় মাসব্যাপী শুরু হওয়া এ মেলা শেষ হবে ২০২২ সালের মার্চের শেষের দিকে। পণ্য, শিল্প-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রদর্শনের এ মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৯২টি দেশ। পৃথিবীর বৃহত্তম বাণিজ্যিক এ মেলায় অংশ নেয়া বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে দেশী-বিদেশী দর্শনার্থীদের পদভারে মুখরিত বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। পাশাপাশি বিশ্বসেরা এ মেলায় উন্নত দেশগুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে ‘টেকসই উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে উড়ছে দেশের জাতীয় পতাকা। এতে আনন্দিত ও গর্বিত হচ্ছে বাংলাদেশ ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
আন্তর্জাতিক পণ্য প্রদর্শনী এ ওয়ার্ল্ড ট্রেড এক্সপোর মাধ্যমে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনার সুযোগ, নিজেদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন, সাফল্য এবং দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ঐতিহ্য তুলে ধরতে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে রয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু জোন, সোশ্যাল ইকোনমিক, পণ্য প্রদর্শনী মঞ্চ ও ট্যুরিজম জোনসহ নানা রকম আয়োজন।
এতে বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ঐতিহ্য জানার পাশাপাশি প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের মানসম্পন্ন পণ্যসামগ্রী প্রদর্শনের মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটবে এবং বাংলাদেশকে আরো কয়েকধাপ এগিয়ে নেয়ার সাফল্য বয়ে আনবে এমন প্রত্যাশায় দুবাই ওয়ার্ল্ড এক্সপোতে ব্যাপক পরিসরে এবং দেশীয় সংস্কৃতি ঐতিহ্যের আদলে নান্দনিক রূপে সরকার চমৎকার একটি দ্বিতল প্যাভিলিয়ন উপহার দেয়ায় বেজায় খুশি প্রবাসীরা। তাই সরকার, আমিরাতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও কনস্যুলেটসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।