পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আপনার ওজন কি স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেছে? অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমস্যার মধ্যে আছেন। তাহলে আর দেরি না করে খাবার তালিকা থেকে ভাত ও রুটি কমিয়ে দিন। এই পদ্ধতি বেশ প্রচলিত। কিন্তু অনেকে যখন বলেন যে এই তথাকথিত ‘লো-কার্ব ডায়েট’-এ প্রচুর ফ্যাট থাকায় তা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
আর এমন কথায় ভয় বাড়িয়ে দেয়। তবে আশঙ্কাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়েছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা। বিষয়টি নিয়ে গবেষকরা বলছেন, এই ডায়েটে হৃদরোগ হওয়ার আশঙ্কা তো থাকেই না। উল্টো এটি হৃদযন্ত্র ভাল রাখে!
কী বলছে গবেষণা? : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হওয়া এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের স্থ‚লতার সমস্যা রয়েছে, তারা যদি খাবারে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়ান, তবেই তা ওজন কমিয়ে দেবে। সেই সঙ্গে অবশ্য তাদের খাবার তালিকায় রাখতে হবে তাজা ফল, সবজি, বাদাম, মটরশুঁটি ও ডাল। ফ্যাটযুক্ত খাবার কম খেয়ে কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে বরং বাড়তে পারে হৃদরোগের ঝুঁকি। ভাত-রুটি কম খাওয়ার সঙ্গে খেতে হবে মাখন, দুধ ও রেড মিটের মতো ফ্যাট।
কী উপকার এই ডায়েটের? : অধিকাংশ মানুষই কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকেই প্রতিদিন প্রায় ৫০ শতাংশ ক্যালোরি গ্রহণ করেন। কিন্তু সমীক্ষা বলছে ‘লো-কার্ব ডায়েট’ করার ফলে শরীরে লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়। এই লাইপোপ্রোটিন বেশি থাকলে স্ট্রোক বা হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এই ডায়েট টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়। এমনকি, যে ট্রাইগিøসারাইডের বৃদ্ধি সরাসরি হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে এই খাদ্যাভ্যাস। তাই কার্বোহাইড্রেট খাওয়া কমিয়ে শরীর সুস্থ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা। সূত্র : নিউ ইয়র্ক টাইমস, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।