পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স ২০২১ অনুযায়ী, বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের মোবাইল ইন্টারনেট গতি সবচেয়ে কম। ১১০ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের সার্বিক র্যাংকিং ১০৩ তম। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানেরও নিচে বাংলাদেশের অবস্থান। তালিকায় ভারত ৫৯তম, নেপাল ৮৭ তম, শ্রীলঙ্কা ৮৮তম ও পাকিস্তান ৯৭তম অবস্থানে রয়েছে।
গত বছর থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ২৫ ধাপ নিচে নেমে গেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ এশিয়ার ৩২টি দেশের মধ্যে ৩০তম স্থানে আছে। এ ছাড়া, ইন্টারনেট স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৬তম এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বিভাগে ৪৩তম স্থানে আছে।
বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ভিপিএন সার্ভিস কোম্পানি সার্ফশার্ক প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স ২০২১ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে ৫টি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে। এগুলো হলো- ইন্টারনেট সামর্থ্য, ইন্টারনেটের মান, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা এবং ই-গভমেন্ট।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থান ৫৯তম, নেপালের ৮৭তম, শ্রীলঙ্কার ৮৮তম এবং পাকিস্তানের অবস্থান ৯৭তম স্থানে।
তালিকার শীর্ষে রয়েছে ডেনমার্কের নাম। এরপর রয়েছে যথাক্রমে দক্ষিণ কোরিয়া, ফিনল্যান্ড, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের নাম। তালিকার ছয় নম্বরে রয়েছে সিঙ্গাপুরের নাম। শীর্ষ দশে থাকা বাকি দেশগুলো হচ্ছে যথাক্রমে ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে ছয়টিই ইউরোপের দেশ। আর প্রথম ৫০টি দেশের মধ্যে ইউরোপের বাইরে রয়েছে মাত্র ১৮টি দেশ।
এই সূচক প্রকাশ করেছে সার্ফশার্ক নামের খ্যাতনামা একটি ভিপিএন পরিষেবা সংস্থা। পাঁচটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে এই ইনডেক্স তৈরি করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে: ইন্টারনেটের সামর্থ্য, ইন্টারনেটের মান, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা এবং ইলেকট্রনিক সরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।