পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের বরাবর আবেদন করেছেন সুপ্রিমে কোর্টের আইনজীবী এস এম জুলফিকার আলী (জুনু)। গতকাল বুধবার এ বিষয়ে তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছেন বলে ওই আইনজীবী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার ওই বিচারপতির জাজশিপ প্রত্যাহার চেয়ে প্রেসিডেন্টের কাছে আবেদন করেন অপর এক আইনজীবী। ঠিক একদিন পরই তথ্য গোপনের বিষয়ে আবেদন করা হলো। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, সদ্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী দ্বৈত নাগরিক হিসেবে তিনি ব্রিটিশ সরকারের সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে আসছেন। পক্ষান্তরে তিনি প্রথমে হাইকোর্টের এবং পরে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার সময় কাগজপত্রে দ্বৈত নাগরিকের কোনো তথ্য দেন নাই। অর্থাৎ দ্বৈত নাগরিক সংক্রান্ত তথ্য গোপন করে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেছেন। যা প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই উপরোক্ত বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের দ্বৈত নারিকের তথ্য গোপন করার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তের আবেদন করছি। এর আগে গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের অপর আইনজীবী মো. মোজাম্মেল হক প্রেসিডেন্টের বরাবর সদ্য অবসরপ্রাপ্ত ওই বিচারপতির জাজশিপ প্রত্যাহার করার আবেদন জমা দেন। এই আইনজীবী বলেন, অতি দ্রুত যদি প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে তার জাজশিপ প্রত্যাহারে ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।