পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হজ ও ওমরাহ আইনের কালো ধারায় সংশোধন আনতে হবে। করোনা মহামারির দীর্ঘ দুই বছরে হজ এজেন্সিগুলোর অর্থনৈতিকভাবে মেরুদন্ড ভেঙ্গে গেছে। সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বাথেই হজ ও ওমরাহ আইনে এজেন্সির স্বার্থবিরোধী ধারাসমূহ অবিলম্বে সংশোধন আনতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনা করে হজ ও ওমরাহ আইনের ধারাসমূহ সংশোধন আনতে হবে। অন্যথায় সরকারের কাছে হজ এজেন্সি’র লাইসেন্সগুলো হস্তান্তর করা হবে। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বিজয়নগরস্থ একটি হোটেলে ওলামা মাশায়েখ সাধারণ হাব সদস্যদের উদ্যোগে হজ-ওমরাহ ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান শীর্ষক মতবিনিময় সভায় হাবের সাবেক নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
হাব সদস্য আল্লামা ড. কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, হাবের সাবেক সভাপতি আব্দুস ছোবহান ভূঁইয়া। গোলাম মাহমুদ ভূঁইয়া মানিকের পরিচালনায় এতে অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, হাবের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.তাজুল ইসলাম, আব্দুল কবির খান জামান, আটাবের সাবেক মহাসচিব আসলাম খান, আব্দুস সালাম আরেফ, হাবের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মো.রুহুল আমিন খান, হাবের সিলেট জোনের সাবেক সভাপতি খাজা মঈনুদ্দিন আহমেদ জালালাবাদী, মাওলানা আবু ইউসুফ, আটাবের সাবেক নেতা নূরুল আলম শাহীন, কাজী মোবারক উল্লাহ ফরাজী, ডি এম দেলোয়ার হোসেন, রফিকুল ইসলাম বিক্রমপুরী,নূরুল আমিন ও মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুস ছোবহান ভূঁইয়া বলেন, হজ ও ওমরাহ আইন বাস্তবায়ন হলে হজ এজেন্সিগুলোর সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন হবে। তিনি বলেন, আসন্ন হাব দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন নিয়ে কোনো পেশীশক্তির কাছে মাথা নত করা হবে না। তিনি বলেন, বিতর্কিত হাব পল্লীর জমির টাকা উদ্ধার অথবা জমি কিনে নিয়ে সদস্যদের টাকা ফেরত দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।