Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

৩০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ইউজিসির সতর্কতা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:০৪ এএম

অনুমোদনহীন ভবন ও ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, অনুমোদন নেই এমন প্রোগ্রাম রাখা এবং মামলা-মোকদ্দমাসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে এমন ৩১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সতর্কতা অবলম্বনের আহŸান জানিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। গতকাল বৃহস্পতিবার জারি করা গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র সরকার এবং ইউজিসির অনুমোদিত ক্যাম্পাস ও প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য। এ ছাড়া যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি এবং ট্রেজারার নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে ইউজিসি। ইউজিসি জানায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী বর্তমানে সারা দেশে ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে নয়টিতে এখনো শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়নি। ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টদের কমিশনের ওয়েবসাইটে অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, ক্যাম্পাস ও আসন সংখ্যা নিশ্চিত হয়ে ভর্তির জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
ইউজিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০, কমিশনের নিয়ম-নীতি ও নির্দেশনা উপেক্ষা করে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার অতিরিক্ত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসকল বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত/অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কমিশন থেকে ইতোমধ্যে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্তে¡ও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
যেসকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা:
যেসকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মামলা মোকদ্দমাসহ বিভিন্ন ধরণের সমস্যা রয়েছে সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে-
ইবাইস ইউনিভার্সিটি: অবৈধভাবে ক্যাম্পাস পরিচালনাকারী ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্ট্রিজ দুই ভাগে বিভক্ত এবং পরস্পরের বিরুদ্ধে আদালতে একাধিক মামলা চলছে। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোনো ঠিকানা নেই। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রেসিডেন্ট ও চ্যান্সেলরের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই। ইউজিসি জানিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অবৈধভাবে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।
আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি: সরকার বন্ধ করে দিলেও আদালতের রায়/স্থগিতাদেশ নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি। ইউজিসি বলেছে, অনুমোদনের সময়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ঠিকানা ছিল বনানীতে। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর ঠিকানা বারিধারা-নর্দ্দার প্রগতি সরণিতে অনুমোদন দেয়। কিন্তু ইউজিসি সরেজমিন পরিদর্শনে দেখতে পায়, এ ঠিকানায় আইনানুযায়ী জায়গা (স্পেস), শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো কোনোরূপ সুযোগ-সুবিধা নেই। ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়টিকে পুনরায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই।
শিক্ষা কার্যক্রমের অনুমতি নেই ২ বিশ্ববিদ্যালয়ে: কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল। এ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা হয়। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৫ সালে এক বছরের জন্য সাময়িক শর্ত সাপেক্ষে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার চিঠি দেয়। কিন্তু ওই নির্ধারিত সময়ে তারা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি।
দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা ১৯৯৫ সালে অনুমোদন পেয়েছিল। কিন্তু আইন না মানায় ২০০৬ সালে সরকার এটি বন্ধ ঘোষণা করে। এ নিয়ে আদালতে যায় বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরে আদালত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রায় দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ দুই ভাগে বিভক্ত এবং একে অপরের বিরুদ্ধে মামলা চলমান। বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান অনুমোদিত ঠিকানা রাজধানীর উত্তরায়। ইউজিসি গত বছর সেখানে সরেজমিনে পরিদর্শনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অস্তিত্ব পায়নি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সনদ বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও বর্তমান বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে কমিশন। ইউজিসি এখনো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়নি। এটিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ: এশিয়ান ইউনিভার্সটি বাংলাদেশের বিষয়ে ইউজিসি বলেছে বাংলায় বিএ (অনার্স) এবং এমএ, ইসলামিক হিস্ট্রি এন্ড সিভিলাইজেশনে বিএ (অনার্স) এবং এমএ, ইনফরমেশন সায়েন্স এন্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্টে এমএসএস, বিএড এমএড প্রোগ্রাম ২০২১ সালের ‘স্প্রিং সেমিস্টার’ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।
টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ: টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালে ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ইউজিসির অনুমোদনের আগেই বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি (অনার্স) এবং এলএলএম প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। পরে তারা ভূতাপেক্ষ অনুমোদন চায়। কিন্তু ইউজিসি জানায় তার সুযোগ নেই। এ বিষয়ে তারা আদালতে সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলাটি চলমান আছে। এ ছাড়াও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং ফরিদপুর জেলা প্রশাসন থেকে পাওয়া বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ : সাউদার্ন ইউনিভার্সিটির অনুমোদিত ক্যাম্পাসের ঠিকানা হলো চট্টগ্রামের মেহেদীবাগ এবং শহীদ মির্জা লেনে। আদালতের রায় অনুযায়ী এই দুটি ক্যাম্পাস ছাড়া অন্যান্য সব ক্যাম্পাস অবৈধ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয় : বিবিএ, এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স, এমবিবিএস, বিডিএস এবং ফিজিওথেরাপি প্রোগ্রামের বিষয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে চলা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় আছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়। এটিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি ও প্রো-ভিসি পদে বৈধ কোন কর্তৃপক্ষ নেই।
প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি: প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সাবেক চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে ৪ বিশ্ববিদ্যালয়: অননুমোদিত কিছু ক্যাম্পাস পরিচালনা করেছে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলো হলো ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি।
ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ এর ধানম্ডি সাতটি ও লালমাটিয়ায় একটি অননুমোদিত ক্যাম্পাস রয়েছে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ধানমÐির শুক্রাবাদে তিনটি অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে। ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি পান্থপথে দুইটি ও সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি বনানীতে চারটি অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।
বোর্ড অব ট্রাস্টিচের দ্ব›দ্ব ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে: বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্ব›দ্ব থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ইবাইস ছাড়াও আছে সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এবং কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
অননুমোদিত প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়: অনুমোদন না নিয়েই প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এম এ ইন ইংলিশ প্রোগ্রাম ইউজিসির অনুমোদন ছাড়া চালাচ্ছে। বগুড়ার পুÐ্র ইউনিভার্সিটি এলএলবি (চার বছর মেয়াদি) এলএল এম (এক বছর), এলএল এম (২ বছর মেয়াদি) প্রোগ্রামে ইউজিসির অনুমোদন নেই। সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অনুমোদন নেই। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ (ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) প্রোগ্রাম অনুমোদিত। কিন্তু ইউজিসি বলেছে এই প্রোগ্রামের মধ্যে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিবিএ ইন জেনারেল, বিবিএ ইন ফিন্যান্স, বিবিএ ইন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, বিবিএ ইন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, বিবিএ ইন মার্কেটিং, বিবিএ ইন ম্যানেজমেন্ট, বিবিএ ইন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস, বিবিএ ইন অ্যাকাউন্টিং, বিবিএ ইন ইকোনমিকস, বিবিএ ইন এন্টারপিনিউশিপ এবং বিবিএ সাপ্লাই চেন ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম চালাচ্ছে।
শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি পায়নি ৬ বিশ্ববিদ্যালয়: ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় সরকার অনুমোদন দিলেও এখনো শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এগুলো হলো রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয় (নারায়ণগঞ্জ), রাজশাহীর আহছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং সদ্য অনুমোদন পাওয়া কিশোরগঞ্জের শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি। এ ছাড়া দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় আগেই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
৯ টিতে শীর্ষ তিন পদ পূরণ: শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা ৯৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নয়টিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ভিসি, প্রো-ভিসি এবং ট্রেজারার রয়েছে। এ ছাড়া ৬৯ টিতে ভিসি, ২২টি প্রো-ভিসি এবং ৫৬ টিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা ট্রেজারার রয়েছে। ১৮ টিতে প্রেসিডেন্টের নিয়োগ করা শীর্ষ তিন পদে কোনো ব্যক্তি নেই।
ইউজিসির বিজ্ঞপিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূয়া নামে ও স্বনামধন্য বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অবৈধভাবে ওয়েবসাইট বা অফিস খুলে পিএইচডিসহ বিভিন্ন ডিগ্রি প্রদান করছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতারণা থেকেও সকলকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

 



 

Show all comments
  • Md Tauhid al Haque ১৯ জুন, ২০২২, ২:৫৩ এএম says : 0
    খুলনা খাঁন বাহাদুর আহাছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে যে তথ্য দেয়া আছে,তা বর্তমান আছে কি? সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য গণসংযোগ করছে, এর বৈধতা কতটুকু ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইউজিসি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ