পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল জীবনমানে বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩তম। এবারের স্কোর শূন্য দশমিক ৩৪, যা গতবার ছিল শূন্য দশমিক ৩৫। দক্ষিণ এশিয়ায়ও বাংলাদেশ সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সার্ফশার্ক সম্প্রতি ‘ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স ২০২১’ সালের প্রতিবেদন সম্প্রতি প্রকাশ করেছে। সার্ফশার্ক বিশ্বের ১১০টি দেশের জনগণের ডিজিটাল কল্যাণের মান নিয়ে এ প্রতিবেদন করেছে।
ডিজিটাল জীবনযাত্রার মান নির্ধারণে ইন্টারনেট সামর্থ্য, ইন্টারনেটের মান, ই-অবকাঠামো, ই-নিরাপত্তা, ই-সরকার- পাঁচটি সূচকের ওপর ভিত্তি করে সার্ফশার্কের প্রতিবেদনটি করা হয়। ডিজিটাল জীবনমানে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশ হচ্ছে ডেনমার্ক, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিনল্যান্ড, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। সবশেষে আছে ইথিওপিয়া। আর শেষের দশে বাংলাদেশও আছে।
বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩ নম্বরে। এশিয়ার ৩২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩০তম। বাংলাদেশের নিচে আছে তাজিকিস্তান ও কম্বোডিয়া। দক্ষিণ এশিয়াতে ভারত শীর্ষে। বৈশ্বিক র্যাংকিং ৫৯ ও স্কোর শূন্য দশমিক ৫২। সূচকে ইন্টারনেট সামর্থ্যের দিক থেকে বাংলাদেশ ৮৪তম, ইন্টারনেটের মানে ৮৯, ই-অবকাঠামোতে ৮৯, ই-নিরাপত্তায় ১০৩ ও ই-সরকারে ৮৬তম।
বাংলাদেশকে যেসব মানদণ্ড পেছনে রেখেছে তা হচ্ছে, মোবাইল ইন্টারনেট গতি (১১০তম), নেটওয়ার্ক রেডিনেস ইনডেক্স (৯৬তম) ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি সূচক (৯৬তম)। এ ছাড়া বাংলাদেশের যেখানে এগিয়েছে, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্থায়িত্ব (১৬তম), ব্রডব্যান্ড গতি বৃদ্ধি (৪৪তম) ও মোবাইল ইন্টারনেট স্থিতিশীলতা (৫৩তম)। সার্ফশার্কের ডিজিটাল জীবনমানের ২০২০ সালের প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অবস্থান ছিল ৮৫টি দেশের মধ্যে ৭৮তম।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।