পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক ভাবে ৪ বৎসর যাবৎ চেষ্টা, তদবির করেও কোন সমাধান পাাওয়া যাচ্ছে না। রোহিঙ্গা প্রর্ত্যাবাসনের উদ্যোগ সফলতার মুখ দেখছে না। সময়ের ব্যবধানে রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিষফোঁড়া হয়ে উঠেছে। ভবিষ্যতে এটা আরো ভয়াবহ হবে। রোহিঙ্গা সমস্যা যতই দীর্ঘায়িত হবে বাংলাদেশের জন্য পরিস্থিতি ততই জটিল হবে। বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবু তাহের চৌধুরী ও মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. আবুল কাশেম এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এজাজ হোসেন গতকাল শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, এ সমস্যা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর সৃষ্টি বা কৌশল। সামরিক বাহিনীর সৃষ্ট কৌশল সামরিক ভাবেই সমাধন হয়। আলাপ, আলোচনা বা কূটনীতিক ভাবে সমাধান হবার নয়। হলে এতোদিনে হয়ে যেত। কাজেই বল প্রয়োগ নীতি ভেবে দেখা সময়ের দাবি। নেতৃবৃন্দের অভিমত জোড়ালো কূটনীতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি বল প্রয়োগ নীতি নিয়ে অগ্রসর হলে মিয়ানমার বাধ্য হবে তাদের জনগোষ্ঠীর ব্যাপারে স্থায়ী সমাধানের উপায় বের করতে। যেহেতু রাজনীতিক ভাবে এর সমাধান হচ্ছে না বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ সামরিক বাহিনীকে এর উপায় বের করার দায়িত্ব দেয়া। বিএনপি আমলে এ বিষয়ে মিয়ানমারের জান্তা সরকার বার বার চেষ্টা করেও সুবিধা করে উঠতে পারেনি। বিএনপির বলিষ্ঠ পদক্ষেপের কাছে ব্যর্থ হয়ে, কখনো পরাজিত হয়ে প্রর্ত্যাবসনে বাধ্য হয়েছিল। বিএনপির কৌশল ছিল দ্রুত পদক্ষেপ এবং ক্যান্টনমেন্ট ভিত্তিক প্রচেষ্টা। দেন দরবার নির্ভরশীল ছিল না। নোবেল বিজয়ের প্রত্যাশাও ছিল না। আর্ন্তজাতিক প্রশংসা কুড়ানোর চেয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছিল দেশপ্রেমিক বিএনপি। স্পষ্ট করে বলতে হয় রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে এদেশের জনগণ সরকারের সফলতা দেখতে চায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।