পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বিকল্প ধারার সভাপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, সব অপরাধের বিচার হয়। যেমন বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার হয়েছে। তেমনি সুন্দরবন ধ্বংসের জন্য আপনাকে যাতে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে না হয় সেটা একবার ভাববেন। আর তখন কিন্তু বলতে পারবেন না আপনার ভুল হয়েছে। গতকাল রাজধানী পুরানা পল্টন হোটেল ফার্স-এ শত নাগরিক জাতীয় কমিটি আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। ‘রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধের প্রয়োজনীয়তা : হুমকির মুখে সুন্দরবন’ শীর্ষক এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. এমাজউদ্দীন আহমেদ। বক্তৃতা করেন গণস্বাস্থ্যের ডা. জাফারুল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো-ভিসি আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার প্রমুখ।
অধ্যাপক বি চৌধুরী বলেন, রামপালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হলে কোন ক্ষতি হবে। একথা দেশের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেকেই বুঝাতে চেয়েছেন। এদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আছেন। যাদের দায়িত্ব কম। আবার মন্ত্রীও নন এরা কথা বলেন বেশী। আমি একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছি তাই এদের খারাপ ও ভালো বিষয়টি জানি। সুতরাং প্রচুর পরিমাণ কান কথা প্রধানমন্ত্রীর কাছে। এর কি কারণ সেটা আপনারা চিন্তা করুন। তিনি বলেন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হলে বাংলাদেশে একটি ভয়াবহ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। এছাড় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবেও নানান সমস্যা দেখা দেবে।
সম্প্রতি রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে ইউনেস্কোর একটি প্রতিবেদন প্রসঙ্গে বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, ইউনেস্কোতো কারো ক্ষতি চায় না। বরং পরিবেশ সুন্দর করতে ইউনেস্কো আরো অর্থ বরাদ্দ করেন। সেই ইউনেস্কোর প্রতিবেদনের পরও কেনো সরকার রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করার ভাবছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।