নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে এবারের কনস্টেবল নিয়োগ হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়োগ হতে হবে। নিয়োগের বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তর যেসব শর্ত আরোপ করেছে তা বাস্তবায়ন করতে হবে। গতকাল সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরে দিনব্যাপী ক্রাইম কনফারেন্সে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়া পুলিশের অপরাধ পর্যালোচনা সভার ২য় দিনে গতকাল পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অপারেশনস উইংয়ের কার্যক্রম, পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট, ডেভেলপমেন্ট উইংয়ের কার্যক্রম, পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে মূলতবী বিভাগীয় মামলা, গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ, বাজেট ব্যবস্থাপনা, পুলিশের পদবিন্যাস ও পদ সৃষ্টি, গণমাধ্যম ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। আজ মঙ্গলবার আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদের সমাপনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অপরাধ পর্যালোচনা সভা শেষ হবে। সভায় সবকটি মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি), জেলার পুলিশ সুপার (এসপি), উপ-পুলিশ কমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, করোনার প্রকোপের কারণে প্রায় দেড় বছর পর স্বশরীরে বৈঠকটি অনুষ্টিত হয়েছে। এর আগে ভার্চুয়ালী বৈঠক হতো পুলিশ সদর দপ্তর থেকে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
মাঠ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, প্রায় দেড় বছর পর সরাসরি বৈঠকটি হয়েছে। এতে পুলিশ কর্মকর্তারা আনন্দও পেয়েছেন। কারণ ভার্চুয়ালী বৈঠকও ঠিকভাবে কথা বলা যায় না। স্বশরীরে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আইজিপিসহ উর্ধ্বতনের সামনে আমরা খোলামেলা কথা বলেছি। নিজ নিজ এলাকায় কি ধরনের সমস্যা ফেস করতে হয় সেসব বিষয়েও অবহিত করা হয়েছে।