Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য হিরো মোটোকর্প এর নতুন চমক “হিরো হাংক ১৫০আর”

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৯ আগস্ট, ২০২১, ৫:০০ পিএম

বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে সর্বোচ্চ মানের পণ্যটি পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে হিরো তার ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও আরো সমৃদ্ধ করলো। বিশ্বের সর্ববৃহৎ মোটরসাইকেল ও স্কুটার ম্যানুফ্যেকচারার হিরো মোটোকর্প এদেশে বাজারে নিয়ে এলো লেটেস্ট বাইক মডেল ‘দ্য হিরো হাংক ১৫০আর।

শুক্রবার হিরো বাংলাদেশর অফিসিয়াল ফেজবুক সহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে লঞ্চিং ইভেন্টটি প্রচার করা হয়।

বিশেষ করে বাংলাদেশের বাজারের কথা বিবেচনা করেই দ্য প্রিমিয়াম হাংক ১৫০আর তৈরি করা হয়েছে, এই মোটরসাইকেলটি চালকদের রাইডিং স্টাইলে নতুনত্ব ও অতুলনীয় অভিজ্ঞতা এনে দেবে। বাইকটিতে রয়েছে সর্বোচ্চ মানের সিঙ্গেল-চ্যানেল (ABS), সেভেন ষ্টেপ অ্যাডজাস্টেবল মোনোশক সাসপেনশন এবং ‘নিরাপদ নিয়ন্ত্রণ’সুবিধা। এসব কারণে ‘দ্য হাংক ১৫০আর’সহজেই এদেশের তরুণদের নজর কাড়তে সক্ষম হবে।

চালাতে বেশ আরামদায়ক, সেরা পারফরম্যান্স ও অত্যাধুনিক ফিচারের ‘দ্য হাংক ১৫০আর’ বাইক এর উদ্বোধনী মূল্য রাখা হয়েছে ১৬৪,৪৯০/- টাকা (ডাবল ডিস্ক) এবং ১৭৪,৪৯০/- টাকা (ডাবল ডিস্ক ABS সহ), বাংলাদেশের সব অনুমোদিত ডিলার পয়েন্টগুলোতে মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে।

এছাড়া মোটরসাইকেলটির নতুন সময়ের বৈচিত্র্যেময় স্টাইল, বাস্তবিক সেরা পারফরম্যান্স, নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা এবং সর্বোচ্চ মানের ‘১৩০/৭০ (R17)’ রিয়ার টায়ারসহ প্রয়োজনীয় সব ফিচার এটিকে যেকোনো পরিস্থিতিতে নিরাপদ পরিবহনে সক্ষম করে তুলেছে।

বাংলাদেশের বাজারে ‘দ্য হাংক ১৫০আর’মডেলের বাইক লঞ্চ প্রসঙ্গে হিরো মোটোকর্প এর গ্লোবাল বিজনেস প্রধান সঞ্জয় ভান বলেন, “বাংলাদেশ ক্রমাগত আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশলগত বাজারগুলোর একটিতে পরিণত হতে যাচ্ছে। এদেশের গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই ‘দ্য হাংক ১৫০আর’ মডেলটির নির্মাণ ও ডিজাইন করা হয়েছে। এবং এই উদ্যোগের মাধ্যমে ‘হাংক ১৫০আর’ও ‘থ্রিলার ১৬০আর’এর মতো মডেল বাজারে হিরো মোটোকর্প এর প্রিমিয়াম সেগমেন্টের পোর্টফোলিও আরো সমৃদ্ধ করবে। নতুন এই যাত্রার মাধ্যমে বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে আকর্ষণীয় পণ্য পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে কোম্পানিটি তার প্রতিশ্রুতি আরো সম্প্রসারিত করেছে। ’হাংক ১৫০আর’ এর পথচলা প্রধান প্রধান বাজারগুলোতে ব্রান্ডের বিক্রি বাড়ানো ও সরব উপস্থিতি নিশ্চিত করার চারটি কৌশল (R4) (রেভিটালাইজ, রিকলিব্রেট, রিভাইব ও রেভ্যুলশনাইজ) নির্দেশ করে।”

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের এপ্রিলে নিটল-নিলয় গ্রুপের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে হিরো মোটোকর্প বাংলাদেশে তার যাত্রা শুরু করে। ইতোমধ্যে যশোরে কোম্পানিটির একটি নান্দনিক ম্যানুফেকচারিং ফ্যাসিলিটি রয়েছে, সেখানে মোটরসাইকেল ও স্কুটারের বাৎসরিক ধারণ ক্ষমতা ১ লাখ ৫০ হাজার। বর্তমানে সারাদেশে নিলয় মটরস্ লিমিটেডের ৫০০ টির বেশি কাস্টমার টাচ পয়েন্ট রয়েছে। বাংলাদেশে হিরো-মোটোকর্প-ই প্রথম ম্যানুফেকচারার যেটি নিজস্ব পণ্যে ৫ বছরের ওয়ারেন্টি দিতে শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রোডাক্ট লাইনআপে ৮ মোটরসাইকেল এবং ২ টি স্কুটার রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ