পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা এবং ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানকে নিয়ে আর টানাটানি করবেন না; তাদের শান্তিতে থাকতে দিন। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে গণসংহতি আন্দোলনের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জ্ঞানচক্ষু খুলে গেছে। সাহসের সঙ্গে, সততার সঙ্গে উনি নিজের দলের দিকে তাকাতে পেরেছেন। উনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যখন আক্রান্ত হয়েছিল তখন বঙ্গবন্ধু ফোন করেছিলেন তার দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছে। ফোন করেছিলেন তোফায়েল আহমেদ, আব্দুল রাজ্জাক, সেনাপ্রধান সফিউল্লাহ এবং আরও অনেককে। উনি ফোন করে অনুনয়-বিনয় করেছিলেন, আমার এখানে আসো, কী হচ্ছে তোমরা দেখ। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী আপনি তো বললেন না উনি (বঙ্গবন্ধু) জিয়াউর রহমানকে কেনো ফোন করেননি? জেনারেল ওসমানীকে কেনো ফোন করেননি? বিডিআর প্রধান জেনারেল খলিলকে কেনো ফোন করেননি? খালেদ মোশাররফকে কেনো ফোন করেননি? সবচেয়ে বড় কথা যারা স্বাধীনতা এনেছিলেন সেই তাজউদ্দীনকে কেনো ফোন করেননি? সৈয়দ নজরুল ইসলামকে কেনো ফোন করেননি। উনি কি বিব্রতবোধ করছিলেন? সেদিন বঙ্গবন্ধু পাশে যারা দাঁড়াতে পারতেন তাদের কাউকে তিনি ডাকেন নি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিহাস ভুলে গেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন উনি (শেখ হাসিনা) বলতে শুরু করেছেন চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের লাশ নেই। উনি কী করে জানলেন? তার বডি যারা রিসিভ করেছিলেন তাদের অনেকই বেঁচে আছেন, অনেকেই আবার বেঁচে নেই। তার পোস্টমর্টেম করেছিলেন ডা. তোফায়েল। তিনি এখনো বেঁচে আছেন। সর্বকালের সবচেয়ে বৃহৎ জনসমাগম হয়েছিল জিয়াউর রহমানের লাশ যখন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে আনা হয়। এখন হঠাৎ এইসব তথ্য কেন আনছেন? এটা অনেকাংশে মস্তিষ্ক বিকৃতির ল²ণ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।