পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গৃহবধূর বাড়ি জবর-দখলের পর লুট করে নেয়া মালামাল উদ্ধার করেছে ডেমরা থানা পুলিশ। গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন ডেমরা থানার ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) খন্দকার মো. নাসিরউদ্দিন। তিনি জানান, ডেমরার মাতুয়াইলের স্থানীয় সন্ত্রাসী শহীদ খাঁ ও সিরাজ খাঁ দলবল নিয়ে রাজধানীর ডগাইর এলাকার বাদশা মিয়া রোডে গৃহবধূ মনিরুন নাহার এবং তার ভাই বাবরুল আমীনের পাশাপাশি অবস্থিত দু’টি দোতলা বাড়ি জবরদখল করে নেয়। এ ঘটনায় গত ২৩ জুলাই মনিরুন নাহার বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এজাহারে শহীদ খাঁ, সিরাজ খাঁ, বাবু পাটোয়ারি, হৃদয়, রনি, জনিসহ অজ্ঞাত ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা বাড়ি দু’টি জবরদখল করে লুটতরাজ চালায়। নগদ ১ লাখ টাকা, ১০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মূল্যবান সামগ্রি ও আসবাবপত্র লুট করে নিয়ে যায়। পরে বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগও কেটে দিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নতুন সংযোগ স্থাপন করে। মামলার প্রেক্ষিতে তদন্ত নামে ডেমরা থানা পুলিশ। তদন্ত প্রক্রিয়ায় গত ৩ আগস্ট রাতে রনি ও জনিকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্য অনুসারে ডেমরার কোনাপাড়া আদর্শবাগের একটি ভাড়া বাসা থেকে লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। তবে লুন্ঠিত নগদ অর্থ এবং স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা যায়নি।
এদিকে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে জবরদখলকৃত বাড়ি দু’টি ওইদিনই সন্ত্রাসীদের দখলমুক্ত করে মনিরুন নাহার এবং তার ভাইকে পুলিশ বুঝিয়ে দিলেও প্রধান আসামি শহীদ খাঁ এখনও অধরা। উপরন্তু আসামিরা বাদী মনিরুন নাহার এবং তার বৃদ্ধ স্বামী আমিনুল হককে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এনামুল হক জানান, অবশিষ্ট মালামাল উদ্ধার এবং এজাহারভুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।