পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সদ্য বিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) ২৪ হাজার ১৩৮ কোটি টাকার আয়কর আদায় করেছে। এর আগে এলটিইউর সাময়িক হিসাবে কর আদায়ের পরিমাণ দেখানো হয়েছিল ২৪ হাজার ১১ কোটি টাকা।
করোনা অতিমারির মধ্যে এলটিইউর কর আহরণ পরিস্থিতি যথেষ্ট সন্তোষজনক। বিগত ৫ বছর পর এবার রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা যেমন অর্জিত হয়েছে পাশাপাশি প্রায় ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধিও এসেছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে এলটিইউর সংশোধিত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৪ হাজার কোটি টাকা, এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২৪ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরের এলটিইউর রাজস্ব আয় ছিল ২০ হাজার ৮৩৮ কোটি টাকা।
এলটিইউর কমিশনার ইকবাল হোসেন বলেন, করোনা সংকটে ব্যবসা-বাণিজ্য শ্লথ ছিল। এই বিবেচনায় আমরা কাউকে জরিমানা করেনি কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব বন্ধ রাখেনি। বরং মোটিভেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে করদাতাদের কর প্রদানে উদ্বুদ্ধ করেছি। তারাও আমাদের সহযোগিতা করেছে। তিনি বলেন, করদাতাদের সঙ্গে আমরা নিবিড় সম্পর্ক রাখার পাশাপাশি কর ফাঁকি রোধে অত্যন্ত সতর্ক থেকেছি। সব মিলিয়ে কর আহরণের লক্ষ্য অর্জন করা গেছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
করোনা পরিস্থিতিতে ব্যবসা সচল রেখে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে করের টাকা জমা দেওয়ায় এলটিইউর অধীন করদাতাদের ধন্যবাদ জানান কমিশনার।
প্রসঙ্গত, দেশের বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বড় ব্যবসায়ীরা এলটিইউতে আয়কর জমা দেন। বর্তমানে তাদের অধীনে ব্যাংক-বীমা, উৎপাদন, গণমাধ্যম, মোবাইল ফোন অপারেটর এবং ওষুধ খাতসহ মোট ২৮১টি কোম্পানি আছে। এসব কোম্পানির ৯৮৭ জন পরিচালকও এলটিইউতে বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়ে ব্যক্তিগত আয়কর পরিশোধ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।