পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলা চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা পরীমনির অন্ধকার জগতে পা রাখার পেছনে যারা পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ছিলেন তাদেরও আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (৬ আগস্ট) দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান ডিবির যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশীদ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরীমনিসহ চারজনকে রিমান্ডে আনা হয়েছে। তাদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগে মামলা হয়েছে, সে বিষয়ে তদন্ত করছি। এছাড়া, অন্যান্য বিষয় নিয়েও কথা বলছি। তারা যে অন্ধকার জগতে পা রাখলেন, এর পেছনে কারা পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন- খতিয়ে দেখছি। এর মধ্যে একজন নারীর নামও পাওয়া গেছে, এছাড়া কস্টিউম ডিজাইনার জিমি রয়েছেন। ওদের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। এছাড়া আরও যারা পেট্রোনাইজ করেছেন তাদের বিষয়েও খোঁজখবর নিচ্ছি। আশা করছি, তাদেরও আইনের আওতায় আনতে পারবো।
যে নারীর নাম পাওয়া গেছে তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনই নাম বলছি না, তবে তাকে আমরা নজরদারিতে রাখছি।
গ্র্রেফতার রাজের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাজ বিভিন্ন জনকে তথাকথিত মডেলদের সরবরাহ করে মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করতেন। তার কোনো লেখাপড়া নেই। তার এ অবস্থায় আসার পেছনে সমাজের খারাপ কিছু মানুষ দায়ী, যাদের নাম সে বলেছে। আমরা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছি মাত্র, পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। কিছু তথাকথিত বড়লোক বা তাদের সন্তানদের নাম এসেছে, আমরা সবার নামই নোট করছি, এ বিষয়ে পরে জানা যাবে।
তিনি বলেন, এ সমাজে যারা অবৈধভাবে টাকা ইনকাম করে বিত্তশালী হয়েছেন তাদের সন্তানরা এইসব রাতের অবৈধ পার্টিতে যাচ্ছেন এবং ও নীতি কার্যকর লিপ্ত হচ্ছেন। সমাজের তথাকথিত যারা বিত্তশালী রয়েছেন যারা মাদক ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।