পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাদকের মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মডেল ফারিয়া মাহাবুব পিয়াসাকে আরও সাত দিন ও মরিয়ম আক্তার মৌকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরও ১০ দিনের রিমান্ড আবেদ করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এর আগে, গত ২ আগস্ট পিয়াসা ও মৌ— দু’জনকেই যথাক্রমে গুলশান ও মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা মাদকের এই মামলাগুলোতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন আদালত।
শুক্রবার (৬ আগস্ট) দুপুরে তিন দিনের রিমান্ড শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পিয়াসা ও মৌকে হাজির করে পুলিশ। এরপর তাদের সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়েছে।
পরে মডেল পিয়াসার বিরুদ্ধে গুলশান থানার দায়ের করা মাদক মামলায় সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক আলমগীর সিদ্দিক। অন্যদিকে মৌয়ের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা মাদক মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. মাজহারুল ইসলাম।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে পিয়াসার এবং আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সত্যব্রত শিকদারের আদালতে মৌয়ের রিমান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
গত ১ আগস্ট রাতে পিয়াসার বারিধারার বাসা ও মৌ আক্তারের মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। দু’জনের বাসা থেকেই দেশি-বিদেশি মদ ও ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
ডিবি জানায়, পিয়াসা ও মৌ মূলত একই সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। মডেলিংয়ের নামে তারা উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন। এরপর পার্টি করার নাম করে তাদের বাসায় ডেকে নিতেন। সেখানে মদ-ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক খাইয়ে ‘আপত্তিকর’ ছবি তুলতেন। পরে সেগুলো দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা বা নানা সুবিধা আদায় করতেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।