পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, বিচারবুদ্ধিহীন মন্তব্য করে আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী উচ্চ আদালতকে বিতর্কিত করছেন। গতকাল বিএনপি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। রুহুল কবির রিজভী বলেন, তার (শামসুদ্দিন চৌধুরী) কথা শুনলে মনে হবে কোনো কসাই কথা বলছে। একজন বোধ, বুদ্ধি, বিচারসম্পন্ন মানুষের কথা এটি নয়।
প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার এক বছর পূর্তিতে গত ১৭ জানুয়ারি এক বাণীতে বিচারপতি এস কে সিনহা বলেন, অবসরে যাওয়ার পর বিচারকদের রায় লেখা সংবিধান পরিপন্থী।
এরপর থেকেই নানা আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এর মধ্যে সোমবার বিচারপতি শামসুদ্দিন তার অবসরের পর লেখা রায় ও আদেশ জমা দিতে সুপ্রিমকোর্টে যান। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিরা রায় লিখতে পারবে না এই কথা বহু আগে খালেদা জিয়া বলেছিলেন। উনি (প্রধান বিচারপতি) খালেদা জিয়ার মুখপাত্র হয়ে বিএনপির এজেন্ডা চরিতার্থ করার জন্য এটা বলেছেন। উনার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, এই দেশে ব্রিটিশ আমল থেকে উচ্চতর আদালত এতো বিতর্কিত ও অশ্রদ্ধেয় হয়ে পড়েনি। একে বিতর্কিত করেছেন শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও খায়রুল হকরা।
তিনি বলেন, আজ যখন তার নোংরা অপকর্মগুলো উদ্ভাসিত হচ্ছে, আজকে যখন মাননীয় প্রধান বিচারপতি আইনের পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে, আইনের শাসনের পক্ষে কথা বলছেন, তখন তিনি সহ্য করতে পারছেন না। পারছেন না বলেই এসব কথা বলছেন।
রিজভী অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের অধীনে দেশে একমাত্র মৃত মানুষ ছাড়া আর কারো কথা বলার স্বাধীনতা নেই।
অন্যদের মধ্যে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।