পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাঠ পর্যায় থেকেই ভূমির বিভিন্ন ভুল রেকর্ড সংশোধন করার জন্য সহকারী কমিশনারদের (এসিল্যান্ড) নির্দেশ দিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে এক পরিপত্র জারি করা হয়। মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট দৈনিক ইনকিলাবে গত ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছে। এর পরে মন্ত্রণালয় থেকে এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে।
পরিপত্রে বলা হয়, এখন থেকে মাঠ পর্যায়ে এসিল্যান্ডদের মাধ্যমে খতিয়ানের ছোটখাটো ভুল-ত্রুটি সংশোধন হলে ভূমির মালিককে দেওয়ানী আদালত ও ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। এতে ভূমি সংক্রান্ত জনদুর্ভোগ অনেকাংশে কমে আসবে। ভূমি জরিপের পর চূড়ান্তভাবে মুদ্রিত ও প্রকাশিত খতিয়ানের করণিক ভুল, প্রতারণামূলক লিখন এবং যথার্থ ভুল মাঠ পর্যায়েই সংশোধন তথা রেকর্ড সংশোধন সংক্রান্ত এ পরিপত্রে বলা হয়, জরিপ পরবর্তীকালে সেবাগ্রহীতাদের খতিয়ানের এ ধরনের ভুল যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে সংশোধনের সেবা দিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
পরিপত্রে রেকর্ড সংশোধের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়ার ব্যাপারে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট আবেদনের সঙ্গে আবেদনকারীকে আবেদনের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি সংযুক্ত করতে হবে। এতে বলা হয়, অনলাইনে আবেদন নেওয়ার সিস্টেম চালু হলে তা নির্ধারিত সরকারি হিসাবে সরাসরি দেওয়া যাবে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট মিসকেসে রেকর্ড সংশোধনের আদেশ হওয়ার পর আবেদনকারীর কাছ থেকে নামজারি মামলার জন্য নির্ধারিত হারে নোটিশ জারি ফি, রেকর্ড সংশোধন বা হালকরণ ফি এবং খতিয়ান সরবরাহ ফি একত্রে ডিসিআরের মাধ্যমে আদায় করে যথারীতি সরকারি কোষাগারে জমা নিশ্চিত করতে হবে। তবে জেলা প্রশাসক বা তার প্রতিনিধি থেকে সরকারের ১ নম্বর খাস খতিয়ানের ভুল সংশোধনের জন্য আবেদনে কোর্ট ফি কিংবা অন্যান্য ফি আদায় প্রযোজ্য হবে না বলেও এতে জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।