পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এ বিধিনিষেধের আওতায় বন্ধ রয়েছে দেশের সব কলকারখানা। এ অবস্থায় কোনো শ্রমিক ছাঁটাই এবং লে-অফ ঘোষণা না করতে মালিকদের প্রতি ‘বিশেষ’ অনুরোধ জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) এক বিবৃতিতে আরএমজি ও নন-আরএমজিসহ সব ধরনের কলকারখানা মালিক ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের প্রতি এ অনুরোধ জানান তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারি শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বের জন্য দুর্যোগ। দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সবাই মিলে একসঙ্গে এই দুর্যোগ মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।
এদিকে বিধিনিষেধের মধ্যে শিল্প-কারখানা খুলে দিতে সরকারের কাছে আবারও অনুরোধ জানিয়েছেন মালিকরা। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ অনুরোধ জানান তারা।
সাক্ষাৎ শেষে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি বলেন, আমরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলাম। যে লকডাউন চলছে তা থেকে সব ধরনের শিল্প-কারখানা যেন আওতার বাইরে রাখা হয়, সে অনুরোধ করতে এসেছি। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত দেবেন বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আশ্বস্ত করেছেন।
গত ১৮ জুলাই থেকে শ্রমিকদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলেও জানান বিজিএমইএ সভাপতি। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি শ্রমিককে টিকা দেওয়া হয়েছে। যারা ফ্যাক্টরির আশেপাশে থাকেন তারা টিকা দিতে নিরাপদ অনুভব করেন, গ্রামে থাকলে টিকা দিতে চান না।
এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে সমস্যা হচ্ছে সাপ্লাই চেইনটা ভেঙে যাচ্ছে। তাই আমরা মনে করি ইন্ডাস্ট্রি খুলে দেওয়া দরকার। সেজন্য সেটা বলতে এসেছি এবং এটি দাবি জানিয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।